#সংগৃহীত # বাংলাদেশের - TopicsExpress



          

#সংগৃহীত # বাংলাদেশের আদিবাসী করা? চাকমা রাজাদের এবং চাকমাদের ইতিহাস আপনাদের ইতিহাস থেকে কোন অংশেই কম গৌরবময় নয়। ১৩৩৩ সাল পর্যন্ত তৎকালীন উত্তর আসাম, পশ্চিমে ত্রিপুরা রাজ্যের কিছু অংশ, দক্ষিণে বাংলাদেশের টেকনাফ, পূৃবে আরাকান রাজ্যের কিছু অংশ, ব্রম্মদেশ মিলে এক বিশাল রাজ্যের অধিপতি ছিল চাকমারা। তখন রাজধানী ছিল মনিজগিরিতে। সেইসময় চাকমাদের প্রতাপ ছিল গৌরবউজ্বল। একমাত্র আরাকান রাজা ছাড়া আশেপাশের রাজাগুলো চাকমা রাজার বশ্যতা স্বীকার কেরছিলেন। আর আরাকান রাজার সাথে সবসময় যুদ্ধ লেগেই থাকতো। তারই পথ ধরে ১৩৩৩ সালে দশ লক্ষ সৈন্য সামন্ত নিয়ে তৎকালীন আরাকান রাজা তার মন্ত্রী কেরেগ্রীকে প্রেরন করে চাকমা রাজার রাজধানী মনিজগিরিতে আক্রমণ করার জন্য। কিন্তু চাকমা রাজার দক্ষ সেনাপতি ও সৈন্য সামন্তের জন্য সে সরাসরি আক্রমণ করতে পারেনা। তখন সে এক কুবুদ্ধির আশ্রয় নেয়। সে চাকমা রাজার কাছে প্রস্তাব পাঠায় যে আরাকান রাজা চাকমা রাজার সাথে আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ হতে চান। এজন্য তার বোনকে বিয়ে করার জন্য প্রস্তাব দেন। চাকমা রাজা প্রফুল্ল মনে প্রস্তাব গ্রহণ করে। নতুন বৌকে( এখানে এক সুন্দরী রমণীকে আরাকান রাজার নকল বোন বানানো হয়) নিয়ে সেই রাতে পুরো রাজ্য যখন উৎসবে মেতে থাকে তখন মন্ত্রী কেরেগ্রী রাজধানী আক্রমণ করেন। আর সেই পরাজয়ের মধ্য দিয়ে চাকমা রাজার ৫০০ বছরের গৌরবউজ্বল শাসনের ইতি ঘটে। তারপর চাকমা রাজা তার দলবল সহকারে বার্মায় চলে যেতে বাধ্য হন। সেখানে আরাকান রাজা তাকে বিভিন্ন ছোট ছোট রাজ্যের দায়িত্ব দেন যেহেতু তাদের পরাজয়কে তিনি উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন।( উপরের তথ্যগুলি চাকমা জাতির ইতিবৃত্ত- বিরাজ মোহন দেওয়ান থেকে নেওয়া)। তারপর আনুমানিক ১৩৫০ সালের দিকে চাকমা রাজা CHT র দিকে চলে আসেন। আর এখানে এসে রাজধানী স্হাপন করেন। তারপর মোঘলদের সাথে চাকমা রাজার যুদ্ধ হয়, বর্তমান রাজবাড়ীর কালু খা এবং জব্বর খা নামক দুটি কামান মোঘলদের সাথে চাকমা রাজার জয়ের দিককে নির্দেশ করে।। তারপর মোঘলদের সাথে চাকমা রাজার সন্ধি হয় আর তারা" খা" উপাধি গ্রহণ করে যার জন্য মোঘল আমলে চাকমাদের ইতিহাস চাপা পড়ে যায়। এরপরে আসে ব্রিটিশ আমল। ব্রিটিশদের সাথে চাকমা রাজা দৌলত খাঁর সাথে দুই বার ১৭৮০ & ১৭৮১ এবং চাকমা রাজা জান বক্স খার সাথে তিন বার যুদ্ধ হয় ১৭৮৩, ১৭৮৪ এবং ১৭৮৫ সালে। আর এই পাচ বারই ব্রিটিশরা পরাজিত হয়। পরে চাকমা রাজা জান বক্স খা প্রজাদের দু:খ, কষ্ট দেখে ইং্রেজদের বশ্যতা স্বীকার করে। (চাকমা জাতি- সতীশ চন্দ্র ঘোষ)।যার জন্য CHT কখনো বাংলার অধীনে ছিলনা। এটি সেই ব্রিটিশ আমল থেকে স্বায়ীত্ব শাসিত ছিল। আর এখন আপনারা বলছেন এখানকার বাঙালীরাই নাকি এখানকার আদিবাসী? lol. আচ্ছা এখানকার আদি পুরুষ যদি বাঙালীরাঈ হয় তাহলে রাজারা কেন চাকমা, মারমা আর বোমাং? তার মানে এটাই তখন বাঙালীরা ছিল চাকমা রাজার চাকর। কথাটি পড়তে খারাপ লাগলেও কিছু করার নেই। ইতিহাসই এর সাক্ষী। আপনি lt col thomas lewin এর a fly on the wheel বইটি পড়লেই বুঝতে পারবেন। "আলীকয়াদং" যেটি একটি মারমা শব্দ। আমাদের মারমা ভাইরা এর আরো বিস্তারিত ব্যখা দিতে পারবে আশা করছি। এটি হযরত আলী নাম থেকে আসেনি। ( রাজা দেবাশীস রায়ের লেখা থেকে নেওয়া)। আর আপনারা আদিবাসীর যে নতুন সংজ্ঞা প্রনয়ন করেছেন son of the soil তা একটু reviiew করবেন। কারণ: After long consideration of the issues involved, the Special Rapporteur who prepared the above-mentioned study offered a working definition of "indigenous communities, peoples and nations". In doing so he expressed a number of basic ideas to provide the intellectual framework for this effort, which included the right of indigenous peoples themselves to define what and who is indigenous. The working definition reads as follows: "Indigenous communities, peoples and nations are those which, having a historical continuity with pre-invasion and pre-colonial societies that developed on their territories, consider themselves distinct from other sectors of the societies now prevailing on those territories, or parts of them. They form at present non-dominant sectors of society and are determined to preserve, develop and transmit to future generations their ancestral territories, and their ethnic identity, as the basis of their continued existence as peoples, in accordance with their own cultural patterns, social institutions and legal system." This historical continuity may consist of the continuation, for an extended period reaching into the present of one or more of the following factors: *Occupation of ancestral lands, or at least of part of them; *Common ancestry with the original occupants of these lands; *Culture in general, or in specific manifestations (such as religion, living under a tribal system, membership of an indigenous community, dress, means of livelihood, lifestyle, etc.); *Language (whether used as the only language, as mother-tongue, as the habitual means of communication at home or in the family, or as the main, preferred, habitual, general or normal language); *Residence on certain parts of the country, or in certain regions of the world; Other relevant factors. "On an individual basis, an indigenous person is one who belongs to these indigenous populations through self-identification as indigenous (group consciousness) and is recognized and accepted by these populations as one of its members (acceptance by the group). "This preserves for these communities the sovereign right and power to decide who belongs to them, without external interference". আদিবাসী ব্লগারদের সাথে যুক্তি তর্ককে না পেরে এখন চাকমা রাজাদের ইতিহাস বিকৃতি করে সুবিধা লুটের ফায়দা করছেন ! বাহ কি সুন্দর সেটেলার বাঙালের বুদ্ধি ! আপনারা মাথায় এত বুদ্ধি নিয়ে ঘুমান কেমনে? যেখানে আর্মি ক্যাম্প সেখানেই বাজার সেখানেই সেটেলার আপনারাই হচ্ছেন তাদের সাহসের যোগানদার। CHT এ আপনাদের সবচেয়ে বড় কাজ হচ্ছে বাজার চালু রাখা। কারণ বাজার চললেইতো সেটেলাররা থাকবে, তারা বাচতে পারবে, আর তারা থাকলে আপনারা নিরাপদে থাকেন। আর এই জন্যই আপনারা সেটেলারদের পুনর্বাসন করান। আপনি খুব ভালো করেই জানেন সর্বপ্রথম যখন সেটেলারদের এখানে পুনর্বাসন করান তাদের মধ্যে maximum ছিল সন্ত্রাসী, ফাসীর আসামি, যাবজ্জীবন সাজা প্রাপ্ত আসামী। তাদেরকে সুকৌশলে আপনারা এখানে পুনর্বাসিত করেন যাতে আমাদেরকে ধংস করতে আপনাদের বেশি কষ্ট না হয়। moreover আমরা বিচ্ছিন্নতাবাদী নয়। আমরাতো কখনো আলাদা রাষ্ট্র দাবী করিনি, হ্যা আমরা আমাদের অধিকার দাবী করেছি। মানুষের মত বাচতে চেয়েছি। কোন চিড়িয়াখানার জন্তুর মত নয়। আপনাদের জেনারেল সামাদ বলেছিলেন "উপজাতিকে আমি যাদুঘরে রাখবো, ভবিষ্যতে উপজাতি দেখতে আসলে ইন্ডিয়া থেকে ধার করে নিয়ে আসতে হবে"। জেনারেল ইব্রাহীম আশির দশকের দিকে খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজের মাঠে বিশাল অনুষ্ঠান করে, নানা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে talent hunt করে ভালো ভালো মেধাকে ধ্বংস করে দিয়েছিলেন, যাতে ভবিষ্যতে আমরা যোগ্য নেতৃত্ব না পায়। we want the land not the tribal people of CHT. এই হচ্ছে আপনাদের মুল মন্ত্র। পাকিস্তানিরা যেভাবে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল, যেভাবে গণহত্যা করেছিল, যেভাবে আপনাদের ভাষা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছিল, যেভাবে বাংগালী নারীদের গর্ভে পাকিস্তানীদের বীজ বপন করে আপনাদের ধ্বংস করতে চেয়েছিল, ঠিক সেভাবেই আপনারা আমাদেরকে ধ্বংস করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছেন। তবে তাদের মত চরম অত্যাচার করে নয়, AIDS এর মত আস্তে আস্তে আমাদেরকে মেরে ফেলার নীল নকশা বানিয়ে তার proper implementation এর মাধ্যমে। আপনারা যদি আপনাদের অধিকারের জন্য ১৯৭১ সালে সংগ্রাম করতে পারেন, তাহলে আমরাও পারবোনা কেন? হ্যা আপনারাও জানেন আমরাও পারবো। তাইতো চোরের মন পুলিশ পুলিশ ।তাইতো আপনাদের মনে এত ভয়। এইজন্যই আপনারা media কে ভয় পান। যদি কোন ভাবে আপনাদের কীর্তিকলাপ সারা বিশ্ব জেনে যায়। তখন কি হবে তা আপনারা খুব ভালোভাবেই জানেন। শান্তি চুক্তির মাধ্যমে শান্তি ফিরে আসার কথা আপনি ব্যক্ত করেছেন, আমরা যতই চিল্লাচেল্লি করি না কেন আপনারা এটা কখনো বাস্তবায়িত হতে দিবেন না। হ্যা মাঝে মঝে সেনা ক্যাম্প withdraw করে শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের নাটক করেছেন, এখন ভুমি কমিশন গঠন করে নাটক করছেন। এগুলো আপনারা করতেই থাকবেন, করতেই থাকবেন যতদিন না আমরা minority না হয়ে যায়, এই ধরনের নাটক চলতেই থাকবে সেইদিন পর‍্য্যন্ত যেই দিন না CHT তে সেটেলাররা হবে ৭০% আর আমরা হবো ৩০%। আসলে তখন সন্তু বাবুর চুক্তি করাটাই উচিত হয়নি। কারণ আপনারা কথা দিয়ে কথা রাখেন না। ১৮৬০ সালে পরিব্রাজক Jhon Macaule আপনাদের সম্বন্ধে একটি উক্তি করেছিলেন, আর সেটি হচ্ছে " What horns to the buffelo, sting to the bee, heart of the greek song is beauty of the woman, just like that deceit is to the bengali, large promises smooth excuses, elaborate issue of circumstancial falsehood, forgery, perjury, chickenary, crowary(I add) is the defensive and offensive weapon of the people of lower ganges." আমরা আপনাদেরকে চিনতে মস্ত বড় ভুল করেছি। CHT এর বর্তমান পরিস্হিতি আপনাদেরই সৃষ্টি।কারন আপনারা জানেন যেদিন আমরা ঐক্যবদ্ধ হবো, সেদিন আপনাদের বুলেটের আমাদেরকে আটকানোর ক্ষমতা থাকবেনা। মনে রাখবেন আপনারা আমাদেরকে যতই অসহায়, পংগু বানাবেন ততই আমরা শক্তিশালী হবো। A man is never too weak or too wounded to fight, if the cause is greater than of his own life. শেষ কথা আপনি যার লেখা বই পড়ে এসব দাদাগিরি করছেন, সে কিন্তু আপনারাও বড় দাদা। ভেবে দেখুন আপনাকে আপনার নাতি যদি এসে বলে "দাদু দাদু জানো কিভাবে produce করতে হয়?" তখন আপনার কেমন লাগবে? ভেবে দেখুন যখন আপনি আমাদের ইতিহাসকে বিকৃত করছেন, আমাদের ইতিহাসকে আপনার মনের মত করে সাজিয়ে নিচ্ছেন তখন আমাদের, আমাদের বড় দাদাদের, যে কিনা আপনারাও দাদার দাদা তার কেমন লাগবে? বাংলাদেশের গোটা দেশের প্রেক্ষাপটে আদিবাসী বিতর্কে না গিয়ে আমাদের আলোচনা হলো পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রেক্ষাপটে আদিবাসী বিতর্কটি। পার্বত্য চট্টগ্রামে যে বর্তমানে দশ ভিন্ন ভাষাভাষি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীগুলি আদিবাসী তা বিতর্কের অবকাশ রাখে না। আমরা ইতিহাসের গভীরে তাকালে পার্বত্য চট্টগ্রামের আলাদা অস্তিত্ব ও মানচিত্র দেখতে পায়। বৃটিশ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর নিযুক্ত চীফ অব চিটাগাং মি: হেনরী ভেরোলিষ্ট ১৭৬০ সালে এক দলিলে এই রাজ্যটির সীমানা উল্লেখ করেছেন-পশ্চিমে নিজামপুর রাস্তা(বর্তমানে ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়ক, মীরসরাই), দক্ষিণে সাঙ্গু নদী, পূর্বে কুকী রাজ্য(বর্তমানে ভারতের মিজোরাম) এবং উত্তরে ফেনী নদী। এ অঞ্চলে বর্তমান সময়ের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জাতিগুলি যারা সম্মিলিতভাবে নিজেদের ‘জুম্ম’ নামে অভিহিত করে তারাই আদি অধিবাসী ছিল। আমরা দেখতে পায় যে, ১৭৭৭-৮৭ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ এক দশকব্যাপী বৃটিশ উপনিবেশ শক্তির সাথে এ জনগোষ্ঠীগুলির সাথে যুদ্ধ সংঘাত হয়েছে। বৃটিশরা উপনিবেশ স্থাপনের সময়ে এসকল জনগোষ্ঠীর আদি অস্তিত্বকে স্বীকার করে নেয় এবং তাদের শাসনকাজে কোনরুপ হস্তক্ষেপ থেকে বিরত থাকে। পরে ১৮৬০ সালে এ অঞ্চলে একটি জেলায় পরিণত করে ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম’ নাম দিয়ে নিজেদের উপনিবেশভূক্ত করে নেয় বৃটিশরা। তারপরও তারা এ অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ শাসনব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তাকে স্বীকার করে এবং ১৮৮১ সালে ফ্রন্টিয়ার পুলিশ রেগুলেশন এবং ১৯০০ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম শাসনবিধি প্রবর্তন করেন। এরফলে এ অঞ্চলটি একটি স্বতন্ত্র শাসনতান্ত্রিক ব্যবস্থার অধীনে পরিচালিত হয়। ১৯০০ সালের শাসনবিধিতে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, “No person other than a Chakma, Mough or a member of any tribe indigenous to CHT, the Lusai Hills, the Arkan Hill Tracts or the state of Tripura shall enter or reside within CHT unless he is in possession of a permit granted by the Deputy Commissioner at his discretion.” তাহলে দেখা যায় যে, চাকমা, মগ বা মারমাদের এ অঞ্চলে বসবাসের ক্ষেত্রে অনুমতির কোন প্রয়োজন নেই বরং অন্যান্যদের (বাঙালীদেরসহ) এখানে বসবাসের ক্ষেত্রে অনুমতির প্রয়োজন হবে। তাহলে প্রশ্ন জাগে যদি বাঙালীরা (জেলা প্রশাসক হুমায়ুন কবির এর ভাষায়) আদিবাসী হন তবে তাদের কেন বসবাসের জন্য অনুমতির প্রয়োজন হবে? আরও প্রশ্ন জাগে এই পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালী জনগোষ্ঠীর আবির্ভাব কখন ও কিভাবে ঘটলো? বাঙালী আবির্ভাব এই অঞ্চলে বেশী দিনের নয়। চাকমা রাজা এ অঞ্চলে সমতল জায়গাগুলোতে লাঙ্গল চাষ প্রবর্তনের জন্য কিছুসংখ্যক বাঙালী পরিবারকে এখানে নিয়ে আসেন কৃষক প্রজা হিসেবে। পরে তারা বংশ পরম্পরায় এখানে বসবাসের অনুমতি নিয়ে বাস করতে থাকেন। কালক্রমে তারা চিহ্নিত হন ‘পুরোন বসতি বাঙালী’ হিসেবে। পাকিস্তানী উপনিবেশিক আমলে অনেকে এ অঞ্চলে সরকারী বদান্যতায় ভাগ্য বদলানোর জন্য এসে থাকলেও তারা স্থান করে নেন স্বাভাবিকভাবে। আমরা জানি ভারত বিভাগের সময় পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালী জনগোষ্ঠী ছিল মাত্র ১.৫%। আর বাদবাকী ৯৮.৫% ছিল চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা ও অন্যান্য জনগোষ্ঠী। কাজেই সহজেই অনুমিত হয় কারা এ অঞ্চলের আদিবাসী।
Posted on: Fri, 04 Oct 2013 09:22:16 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015