BNP Online Activist জানেন বিএনপি র - TopicsExpress



          

BNP Online Activist জানেন বিএনপি র সাথে আওয়ামীলীগের একটা ব্যাসিক পার্থক্য কি? =============== ======================== আওয়ামীলীগে মুরগী কবিরের মত কিছু ডেডিকেটেড কর্মী আছে যারা এক সময় পাকি আর্মিকে মুরগী সাপ্লাই দিলেও এখন তার কাফফারা বাবদ আওয়ামীলীগের থেকে বড় আওয়ামীলীগ প্রমান করতে যেয়ে ভারতের আনাচে কানাচে বিভিন্ন লাইব্রেরী সরকারী মাহফেজ খানা ঘুটে দিনের পর দিন কষ্ট করে অর্ধ সত্য অর্ধ মিথ্যা ইতিহাস রচনা করে মুজিব কে প্রায় দেবতা বানিয়ে দেয়। অথচ বিএনপিতে কি কেউ একজন ও নেই যে কিনা পাকিস্তানে যেয়ে স্বাধীনতার সময় মুজিব আটক অবস্থায় তার যে বিচার হয়েছে তার নথি পত্র বের করে মুজিবের সওয়াল জবাবের কপি বের করে পাকিস্তান সরকারী মাহফেয খানা থেকে। পরিস্কার খেয়াল আছে মুজিবের একাত্তরে ‘ট্রিসন’ মামলার প্রধান কৌশলী এ.কে.ব্রোহী। ব্রোহী তাঁর মৃত্যুপূর্ব ঘোষণায় লন্ডনে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৯৮৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে Impact International পত্রিকার সম্পাদকের কাছে যা বলেছিলেন তার সার সংক্ষেপ ছিল নিম্নরূপঃ Mujibur Rahman was being tried on the charge that he had been working for the secession of East Pakistan and according to Brohi he had absolutely denied the accusation. Brohi also personally believed that this was a true defence plea. Later on when India attacked East Pakistan, again, according to Brohi, Mujibur Rahman, offered to appear on the TV and appeal to the people of East Pakistan against Indian attack. He passed on the offer to the martial law administrator, Gen Yahya Khan. Apparently the offer was ignored.’ (Impact International, 25 Sept, 1987, P.19) উপরোক্ত বর্ণনাটির সারকথাটি ছিল এই যে, তিনি সেই যুদ্ধের সময়েও শুধুমাত্র তার বিরুদ্ধে দেশদ্রোহীতার বিষয়ই অস্বীকার করেননি, একইসাথে তিনি একাত্তরের যুদ্ধে ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে পাক টিভিতে স্বয়ং বক্তব্য দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানীদের সেই আগ্রাসন রুখে দিতে ডাক দিতে চেয়েছিলেন..। এরপর যুদ্ধশেষে ভূট্টো পাকিস্তানের শাসনভার গ্রহণ করলে পর মুজিবকে মুক্তি দেয়ার আগে তার সাথে বিভিন্ন বিষয়ে আলাপ আলোচনা করেন, যার রেকর্ড ইসলামাবাদে রাখা আছে, তার থেকে প্রখ্যাত আমেরিকান অধ্যাপক ও ঐতিহাসিক কিছু তথ্য পরিবেশন করেছেন Stanley Wolpert তাঁর Zulfi-Bhutto of Pakistan বইটিতে এভাবেঃ ‘...I told you it will be confederation. This is also between you and me... You leave it to me,.. absolutely leave it to me. Trust me... My idea was we will live together and we will rule this country. You know the occupation (Indian) army is there...’ (P.175) মুজিবের এই বক্তব্যে সেই একই প্রসঙ্গ সুস্পষ্ট এবং তা হল এই যে, একইসাথে থাকার ইচ্ছা- কনফেডারেশন আকারে হলেও। তাছাড়া, অন্য আরও একটি বিষয় অতি গুরুত্বপূর্ণ। তিনি ভারতীয় মিত্র বাহিনীকে দখলদার বাহিনী শব্দ দুটি মুজিব এই সময়কালের প্রায় তিন বছর পরও ব্যবহার করেছেন- যখন কিনা ১৯৭৪ সালের ৩০শে অক্টোবর আমেরিকার পররাষ্ট্র সেক্রেটারী হেনরী কিসিঞ্জার ঢাকায় তার সাথে একটি সাক্ষাৎকারে মিলিত হয়েছিলেন (দেখুন আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট এর ডিক্লালিফাইড ডকুমেন্ট ৬ই মার্চ, ২০০৯ ঢাকায় প্রকাশিত সাপ্তাহিক হলিডে পত্রিকাটি)। অর্থাৎ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা যে তিনি একাত্তরের ২৫শে মার্চ কোনভাবেই করেননি, বরং নিজেদের মধ্যে কনফেডারেশন আকারে হলেও ভারতের আধিপত্যমুক্ত পাকিস্তানের আজাদী বিষয় মাত্র ভেবেছিলেন, তাই প্রমাণিত হয়। ইন ফ্যাক্ট এগুলো একটু খুজলেই পাকিস্তানী মাহফেয খানা আর কয়েকটা পত্রিকা ঘাটলেই প্রমান হয়ে যায়। আফশোস এখানেই বিএনপি ক্ষমতায় আসলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল জিন্দাবাদ দেবার মত মানুষের অভাব হবে না। অভাব হবে না বড় বড় কথা বলার মানুষের কিন্তু জাতীয়তাবাদ কে শক্ত ভিত্তি দেবার মানুষের বড় অভাব। শহীদ জিয়া কে নিয়ে নোংরামি যা করার আওয়ামীলীগ করে ফেলেছে একজন বীর উত্তম কে পাকি চর প্রায় বানিয়ে ফেলছিল যদি না কিছু নিঃস্বার্থ আধুনিক প্রজন্ম এটার প্রতিবাদ না করত অথচ বিএনপি আসল ইতিহাস এর কিছুই সামনে আনে না। #ক্যাপ্টেন_নিমো
Posted on: Wed, 27 Aug 2014 14:24:30 +0000

Trending Topics



>
Ek Jahan Maanga Tha Jisme Bahot Saara Pyar Mile... Magar De Diya

Recently Viewed Topics




© 2015