If there does really exist a threat to Sheikh Hasina and Khaleda - TopicsExpress



          

If there does really exist a threat to Sheikh Hasina and Khaleda Zia it comes not from the JMB which is an artificial creation. Behind these propaganda claims about assassination plots against certain Bangladesh leaders is the work of Indian intelligence, especially the NIA, RAW and the IB, which all use the Ananda Bazar Patrika as their mouthpiece and have been supplying misleading and false information to sow instability in Bangladesh. বর্ধমান জঙ্গিদের ক্ষমতা নিয়ে গোয়েন্দাদের সন্দেহ বিবিসি বাংলা, দিল্লি – November 9, 2014 ভারতে বর্ধমান বিস্ফোরণের তদন্তের সূত্র ধরে পুলিশ ও তদন্তকারীরা যে জঙ্গি নেটওয়ার্কের সন্ধান পেয়েছেন, বাংলাদেশের মাটিতে তাদের সত্যিই কতো বড় হামলা ঘটানোর ক্ষমতা ছিল তা নিয়ে সন্দেহ ক্রমেই বাড়ছে। এই বিস্ফোরণের তদন্তে নিযুক্ত এনআইএ-র একটি সূত্র বিবিসিকে বলেছেন, তারা তাদের যে প্রাথমিক রিপোর্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দিয়েছেন তাতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বা বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া-কে হত্যা প্রচেষ্টার কথা আদৌ উল্লেখ করা হয়নি, কারণ এ বিষয়টি নিয়ে তারা এখনও পুরোপুরি নিশ্চিত নন। ওই জঙ্গি নেটওয়ার্কের যে লোকবল, অর্থবল বা অস্ত্র-সম্ভারের হদিস পাওয়া গেছে সেটাও একটি বড় মাপের আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হামলা চালানোর জন্য যথেষ্ট ছিল না বলেই তারা ক্রমশ ধারণা করছেন। কী ছিল জঙ্গিদের উদ্দেশ্য? এক মাসের ওপর হল এনআইএ এই ঘটনার তদন্ত করছে, যারা ধরা পড়েছেন – তাদের কেউ বলেছেন বাংলাদেশসহ পশ্চিমবঙ্গের মালদা-মুর্শিদাবাদ-নদীয়া জেলা নিয়ে একটি বৃহত্তর ইসলামী রাষ্ট্র গড়া ও সেখানে শরিয়া শাসন প্রতিষ্ঠা করাই ছিল তাদের উদ্দেশ্য। কেউ বলেছেন, বাংলাদেশের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতৃত্বকে নিশ্চিহ্ন করে সেখানে প্রকৃত ইসলামী শাসনের পথ সুগম করাই ছিল তাদের লক্ষ্য। কিন্তু প্রায় এক মাস ধরে এই তদন্ত চালানোর পর গোয়েন্দারা ক্রমেই বুঝতে পারছেন যে এগুলো অনেকটাই শেখানো বুলি কিংবা নিছকই কথার কথা। কতটা শক্তিশালী ছিল এই নেটওয়ার্ক? বর্ধমানে ছিল এই জঙ্গি -মডিউলটির অস্ত্র কারখানা, যেখানে বিস্ফোরক মজুত করা হতো ও আইইডি তৈরি করা হত। তবে আরডিএক্স বা আরও শক্তিশালী বিস্ফোরক কিন্তু সেখানে মেলেনি। এছাড়া এই মডিউলের সঙ্গে যুক্ত দুটো মাদ্রাসারও সন্ধান মিলেছে। এনআইএ বলছে, এই মাদ্রাসাগুলিতে জেএমবি-র সদস্য মোট ১৪জন মহিলা ক্যাডার জেহাদি প্রশিক্ষণ দিতেন। এই নেটওয়ার্কের অনেকটা অর্থায়ন হত আসামের বরপেটা জেলায় এক হাতুড়ে ডাক্তার শাহনূর আলমের মাধ্যমে। তার অন্তত চারটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সন্ধান পাওয়া গেছে, তবে সেগুলোতে লেনদেন বন্ধ ছিল মাসতিনেক আগে থেকেই। সীমান্তে গরু পাচার, জাল নোটের কারবারই ছিল এই জঙ্গিদের টাকার উৎস – এবং হাওয়ালার মাধ্যমেও তাদের কাছে টাকা পাঠানো হত বলে গোয়েন্দারা ধারণা করছেন। তদন্তে রাজনীতির ছায়া? পশ্চিমবঙ্গে মমতা ব্যানার্জি সরকারের তৃণমূল কংগ্রেস বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল, এই তদন্তে তারা শুরু থেকেই বাধা দিচ্ছেন। কিন্তু এখন এই নেটওয়ার্কের মূল পাণ্ডা হিসেবে চিহ্নিত শেখ সাজিদ গতকাল পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের হাতেই ধরা পড়ার পর তৃণমূল দাবি করছে, সেই অভিযোগ কতটা মিথ্যে ছিল তা এখন প্রমাণিত। তৃণমূলের একজন এমপি বলেছেন, তাদের সন্দেহ পশ্চিমবঙ্গে হিন্দু-মুসলিম মেরুকরণের রাজনীতি উসকে দিতেই কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপির উসকানিতে বর্ধমান-তদন্ত নিয়ে অতিরঞ্জিত করে নানা কথা বলা হচ্ছে। bbc.co.uk/…/141109_mrk_india_burdhwaman_investig… Photo courtesy - Qamrul Islam
Posted on: Mon, 10 Nov 2014 02:59:46 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015