RATHA YATRA, Inside story,Origin of Raslia পাকরিক ফিরা রথ সংস্কৃতি আমারাং কিসাদে----বিষ্ণুপুরে রথযত্রা অতি প্রাচীন।খালকরিক প্রতাপগড় লয়ায় কি কারনে আমার বাঙাল,গবুলিয়া পরিচয় দিতারা।ঔ।লয়াত অামারতাত রথর মেলা প্রথম।মনিপুরর লগে রথর সম্পর্ক নেই। পুরীর রথের কথা তো আমরা সবাই জানি। সেখানে সমুদ্রকেও ছাপিয়ে ওঠে রথের মেলার জনসমুদ্র। এছাড়াও মেদিনীপুর জেলার প্রাচীন ঐতিহ্যমণ্ডিত মহিষাদলের রাজপরিবারের বিখ্যাত কাঠের রথ, বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের মল্লরাজাদের অতীত গৌরবের সাক্ষী পাথরের রথ। বিষ্ণুপুরের উল্টোরথ প্রসঙ্গে শ্যাম মুখোপাধ্যায় বলেন, “৩০০ বছরেরও বেশি পুরনো বিষ্ণুপুরের উল্টোরথ। এর খ্যাতি রয়েছে গোটা বাংলা জুড়ে। সারা বছর এই শহরের মানুষ এই দিনটির জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকেন। ঐতিহ্যবাহী এই রথ উৎসব পর্যটন শহর বিষ্ণুপুরকে সমৃদ্ধ করেছে।” বিষ্ণুপুরের এই রথ উৎসব শুরু হয় মল্লরাজাদের আমল থেকে। এমনিতেই প্রাচীন এই বিষ্ণুপুর শহর পর্যটন নগরী হিসেবে পরিচিত। ধর্মপ্রাণ মল্লরাজারা যে উল্টোরথ উৎসবের সূচনা করেছিলেন, বর্তমান যুগেও বিষ্ণুপুরবাসী বিষ্ণুপুরিয়ারা সেই উৎসবকে যথাযোগ্য মর্যাদায় টেনে নিয়ে চলেছেন। THE ORIGIN OF RASLILA(রাধা কৃষ্ণের প্রেম রস রাস) পাকরিক রাসহানর রাগগ ভঙ্গ অইলে মল্ল রাজার নাঙ ধরানি লাগের মল্লব মল্হার....মলহার রাগ....রাসহানাত বৃন্দা নৃত্তর পইলাই এলাহান শ্রীরাসমন্ডলী মাঝে.....গুপ্ত বৃন্দাবনেবিষ্ণুপুরর তাত্বিক নাঙ গুপ্ত বৃন্দাবন।বৈষ্ণবর রাসলীলা মালাভূমেত্ব নিকুলেসে। বিষ্ণুপুর,বন বিষ্ণুপুর,গুপ্ত বৃন্দাবন বা মালাভুমেত্ত মাল্লা রাজার সংস্কারে মালঠেপে দও নিঙকরানির সংস্কৃতি আমার লগ দরেসে।বর্তমান ১৮ ছেঞুরীর হঙকরা পাহারীর নকল মনিপুর বিষ্ণুপুরিয়ার গৌরবান্নিত ঐতিয্যর অলৌকিক ইতিকথা খকরে নুওয়ারের।বৈষ্ণবর মূল ক্ষেত্রভূমিহান আদি বিষ্ণুপুর।ভারতবর্ষে ***বিষ্ণুপুরিয়া*** বৈষ্ণবর আদিস্থান বিষ্ণুপুর সামরাজ্যর পূন্যভূমিত্ত নিকুলেছি।নাগা মনিপুরর নাঙ আদি বিষ্ণুপুরর মুকুট মনিপুরর নকলে আনানি অসে। তাই আমার ইতিকথা হঙকরা নাঙর যাগাল(মেইত্রাবাক মনিপুর) হঙকরা পরিচয় বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরিল অসত্য এবং মূল্যহীন অর l VISHNUPUR OF MALABHUM a Vaishnava Center The initiation of the king and his loyal subjects was an important event in the history of the Gaudiya tradition. Vishnupura soon became a great center of Vaishnavism. In all of India, only in Vana Vishnupura did Gauòiya Vaishnava culture and art develop without foreign or distracting influence. Even the Muslim intrusion was minimal. Consequently, the architectural and sculptural art of Bengal, from the beginning of the seventeenth century onwards, is nowhere found in such abundance and in such pristine form as in the Vaishnava monuments of Vishnupura. This is one of the many virtues of royal patronage. King Virhamvir reigned from 1596 to 1622 and in that time wrote many songs in praise of Krsna, Lord Caitanya Mahaprabhu, and Srinivasa acarya. Much of his exquisite poetry can be found in the Bhakti-ratnakara and the Pada-kalpataru. The king’s beautiful voice, reflected in his literary work, helped him in his mission of spreading Vaishnavism throughout his domain. Srinivasa had thus accomplished his mission in Vishnupura. He wrote to Jiva Gosvami that not only had the books been retrieved but the main bandit, a king, had taken up Gauòiya Vaishnavism. All of Vrindavana rejoiced and sang the glories of Srinivasa acarya. King Virhamvir and his entire kingdom were now converted to Vaishnavism, and Srinivasa was developing an important center there. Srinivas Acharya returned to Jajigram and then Vrindavana. He eventually returned to Bishnupur Back to Bishnupur But the missionary work was incomplete, and after several months Srinivasa and others returned to Bengal, encouraged by the Vrindavana Gosvamis. On the way, they stopped in Vana Vishnupura to see King Bir Hambir, who was delighted by the presence of his guru and the other devotees. The king’s devotion showed throughout the kingdom.
Posted on: Mon, 14 Jul 2014 11:40:01 +0000
Trending Topics
Recently Viewed Topics
© 2015