Saber’s Call To Change BCB Election Schedule >>> DHAKA, Sept - TopicsExpress



          

Saber’s Call To Change BCB Election Schedule >>> DHAKA, Sept 29: A total of 14 objections were submitted to the election commission from eight district sports associations and six clubs on Sunday with a view to protesting with the voter list and procedure of the upcoming Bangladesh Cricket Board (BCB) election. Saber Hossain Chowdhury, former president of the BCB, who also put forward an objection with the procedure of the election and on draft voter list. Saber Chowdhury, a councillor from Baridhara Dazzlers, after submitting his objection and hearing with the election commission told the media persons, “Main objection is that election commission can never announce the schedule of the election until receiving any copy from the appellate division of the court. According to the article 112 of the BCB, without any certified copy of Supreme Court, there is no way to proceed on election procedure.” “In the article 19 of the BCB constitution, the election commissioner will take all necessary steps regarding election procedure and BCB has no privilege to interfere on this.” Saber also placed question about a tight election schedule made by the election commissioner, saying, “How come it is, to hold the election within 14 days after announcing the election schedule. According to the rule there should be minimum 45 days time to hold the election on a vacuum post.” “As a whole our demand to change the election schedule and objection with the voter list, which was provided by BCB, who have no legal right in accordance its’ constitution and there is no way to proceed on to hold the election.” “Election Commissioner took notes on all my objections and if it will not acceptable then he will inform me in written by tomorrow (Monday).” theindependentbd/index.php?option=com_content&view=article&id=187899%3Asabers-call-to-change-bcb-election-schedule&catid=154%3Asports-cricket&Itemid=138 বিসিবি নির্বাচন স্থগিতের দাবি সাবেরের ! বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচন স্থগিত করার দাবি জানিয়েছেন সাবের হোসেন চৌধুরী। বিসিবির সাবেক সভাপতির আশঙ্কা, এই নির্বাচন সঠিক প্রক্রিয়ায় হবে না। রোববার জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে (এনএসসি) বারিধারা ড্যাজলার্সের এই কাউন্সিলর বলেন, “বিসিবির গঠনতন্ত্রের ১৯নং ধারায় স্পষ্ট লেখা আছে, নির্বাচন সংক্রান্ত সকল কাজ করবে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনে কাজ করা বা কর্তৃত্ব করার সুযোগ বিসিবির নেই। কিন্তু তারা পত্র দিয়ে (কাউন্সিলরের) নাম চেয়েছে। সুতরাং তাদের পত্রের আইনগত ভিত্তি বা বৈধতা নেই।” “বিসিবির খসড়া ভোটার তালিকা করার সুযোগ নেই। তাই এটা বাতিল করতে হবে। নতুন খসড়া ভোটার তালিকা করতে হবে। এবং সেটা নির্বাচন কমিশনকেই করতে হবে।” নির্বাচনের সময় নিয়ে প্রশ্ন তুলে সরকার দলীয় এই সাংসদ আরো বলেন, “গঠতন্ত্রে বলা আছে নির্বাচনের কমপক্ষে ৪৫ দিন আগে কাউন্সিলর চাইতে হয়। এমনকি সাধারণ পরিষদে একটি পদ শূন্য হলে সেই শূন্য পদের জন্যও ৪৫ দিন সময় লাগে। অথচ ২৭ জন (আসলে ২৩) পরিচালকের নির্বাচন হচ্ছে মাত্র ১৪ দিনে।” জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক সংস্থার (ফোরাম) মতো কাউন্সিলরের নাম মনোনয়নের ক্ষেত্রে অনিয়মের অভিযোগ এনেছেন সাবের হোসেন। রোববার খসড়া ভোটার তালিকার ওপরে আপত্তি গ্রহণ ও শুনানির দিন ছিল। সন্ধ্যা পর্যন্ত খসড়া ভোটার তালিকার ওপরে ১৫টি আপত্তি পড়েছে। শুনানিও হয়েছে কয়েকটির। সাবের হোসেনের অভিযোগ সম্পর্কে প্রধান নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমান বলেন, “নির্বাচনের জন্য আমাকে ২০১২ সালে সংশোধনী গঠনতন্ত্র দেয়া হয়েছে। আমরা সেটি নিয়ে কার্যক্রম শুরু করেছি। সর্বোচ্চ ৪৫ দিনে নির্বাচন আয়োজনের কথা বলা হলেও সর্বনিম্ন সময়ের ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি।” রোববার বিসিবির কাউন্সিলর তালিকার ক্যাটাগরি-১এ মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, খুলনা, খুলনা বিভাগ, নড়াইল, চট্টগ্রাম বিভাগ, লক্ষীপুর, জামালপুর ও রাজশাহী বিভাগের ওপরে আপত্তি শুনানি হয়েছে। ক্যাটাগরি-২এ শেখ রাসেল ক্রীড়াচক্র ও রায়ের বাজারের কাউন্সিলরদের বিরুদ্ধে আপত্তি জমা পড়েছে। এছাড়া মিরপুর বয়েজ, সোনার বাংলা, হিল্লোল যুব সংঘ ও নর্থ বেঙ্গল ক্রিকেট অ্যাকাডেমি তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেট লিগের স্ট্যান্ডিং না মানার কারণে আপত্তি জানিয়েছে। তাদের দাবি, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বিভাগের খেলার স্ট্যান্ডিং ২০১২-১৩ মৌসুমের পরিবর্তে ২০১১-১২ মৌসুম অনুযায়ী করা হয়েছে। bangla.bdnews24/cricket/article678847.bdnews বিসিবির ভোটার তালিকা নিয়ে সাবেরের এন্তার অভিযোগ ! রবিবার দিনটি ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ১০ অক্টোবরের নির্বাচনের খসড়া ভোটার তালিকার ওপর আপত্তি ও শুনানির দিন। আপীল পড়েছে খুলনা বিভাগ ও জেলা, নড়াইল জেলা, রাজশাহী জেলা, মানিকগঞ্জ জেলা, লক্ষীপুর জেলা, চট্টগ্রাম বিভাগ, রায়েরবাজার ক্লাব, সোনার বাংলা ক্রীড়া চক্র, শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র লিমিটেড, নর্থ বেঙ্গল ক্রিকেট একাডেমী, হিল্লোল যুব সংঘ, মিরপুর বয়েজ ক্রিকেট ক্লাবের। বিকেলে শুনানি হবে এমন সময় হাজির হলেন বিসিবির সাবেক সভাপতি ও বর্তমানে নির্বাচন করার আশা ব্যক্ত করা সাবের হোসেন চৌধুরী। তিনি গঠনতন্ত্র যে পরিপূর্ণভাবে মানা হচ্ছে না তা নির্বাচন কমিশনকে বোঝালেন এবং সুপ্রীমকোর্টের যে রায় সেটি নির্বাচন কমিশনের কাছে না থাকায় কোন কাজ বৈধভাবে হচ্ছে না বলেও জানালেন। বিসিবির ভোটার তালিকা প্রণয়ন করার যে এখতিয়ার নেই গঠনতন্ত্র থেকে তা জানালেন। এবং নতুন করে তফসিল ঘোষণা করার জন্যও বললেন। সঙ্গে বিসিবি যে গঠনতন্ত্র সঠিকভাবে অনুসরণ করেনি তা-ও বুঝিয়ে দিলেন। তাঁর এসব কথা বলার পর জানা গেল আজ দুপুর পর্যন্ত ভোটারদের চূড়ান্ত তালিকা দেয়া হবে না। সাবের বললেন, ‘আগামীতে যে নির্বাচনটি হতে যাচ্ছে বা হবে সেটি হচ্ছে উচ্চ আদালতের একটি রায়ের আলোকে বা নির্দেশের আলোকে। আমি নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের কাছ থেকে জানতে চেয়েছি রায়ের কপি তাদের কাছে আছে কি না। উচ্চ আদালত থেকে যখন কোন রায় হয় তখন সেই রায়ের কপি ছাড়া কোন কার্যক্রম গ্রহণ করা যায় না। রায়টা হচ্ছে আইনের মতো। এর গুরুত্বও আছে। সুতরাং আমরা যদি আইনের কথা বলি, তা হলে এখানে একটা দাঁড়ি, একটা কমায় অনেক মন্তব্য থাকতে পারে। কিন্তু তাদের কাছে (বিসিবি নির্বাচন কমিশন) রায়ের কপি এখনও আসেনি। তাদের অবশ্যই সে কপি আগে আনা উচিত। এটা না আনা পর্যন্ত বর্তমানে যে নির্বাচন-প্রক্রিয়া হচ্ছে, যে তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে সেটা যেন বাতিল করা হয়, স্থগিত করা হয়। রায় পাওয়ার পরে, রায় পর্যালোচনা করার পরে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া উচিত। একটা নির্বাচন হবে, মুখের কথায় তো সেটা হতে পারে না। সেটার জন্য রায়টা প্রয়োজন। আমাদের সংবিধানের একটা ধারা আছে, অনুচ্ছেদ ১১২, সেই অনুচ্ছেদে যেটা আছে আমরা সবাই নির্বাহী বিভাগ থেকে শুরু করে সবাই সুপ্রীমকোর্টের সহায়তায় তাদের কাজগুলো করব। রায়ের কপিটা না আসলে এ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কাজ করছি না এটা বোঝা যাচ্ছে।’ সাবের কিছু মৌলিক পয়েন্টের কথাও বললেন, ‘ভোটার তালিকা নিয়ে শুনানি চলছে। আমি নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে জানতে চেয়েছি, আসলে ওনাদের দায়িত্বটা কী? ওনারা যে শুনানি করছেন টার্মস অব রেফারেন্স কী আছে? ওনারা একটা কাগজ দেখালেন যেটা এনএসসি থেকে জারি করা হয়েছে। এখানে লেখা আছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তারা নির্বাচনের কাজ সম্পন্ন করবে। সেই গঠনতন্ত্রের ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদে স্পষ্ট করে লেখা আছে যে, নির্বাচন-সংক্রান্ত সব কার্যক্রম, সব ব্যবস্থা গ্রহণ করবে নির্বাচন কমিশন। আমরা যদি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের গঠনতন্ত্রের দিকে তাকাই গঠনতন্ত্রের কোন জায়গায় কোন ধারায় কোন কিছুই উল্লেখ নেই। ক্রিকেট বোর্ডের কোন এখতিয়ার, কোন ক্ষমতা নেই নির্বাচন-সংক্রান্ত। এমনকি ১২.৭ যে অনুচ্ছেদ আছে সেখানে আছে ক্রিকেট বোর্ড শুধু সাধারণ পরিষদ গঠন করার জন্য মনোনয়নের জন্য বিভিন্ন জেলা, সংস্থাকে তারা অবগত করবে। আমরা যেটা দেখলাম, ক্রিকেট বোর্ড থেকে যে পত্রটি দেয়া হয়েছে বিভিন্ন সংস্থায় তারা নাম চেয়েছে সাধারণ পরিষদ ও পরিচালনা পরিষদ নির্বাচনের জন্য। এভাবে তারা চাইতে পারে না। এটার কোন আইনগত ভিত্তি নেই। তারা যে ছকের মাধ্যমে প্রার্থীর নাম চেয়েছে সেটারও কোন আইনগত বৈধতা নেই। তা হলে যেটা দাঁড়াচ্ছে খসড়া ভোটার তালিকা নিয়ে আলোচনা করছি, এটা নির্বাচন কমিশনের তালিকা না। এটা হচ্ছে ক্রিকেট বোর্ডের তালিকা। আমাদের জাতীয় নির্বাচন হতে যাচ্ছে। সেই নির্বাচনে যে রাজনৈতিক দলগুলো অংশ নেবে সেই খসড়া তালিকাগুলো কি দলগুলো দেবে না নির্বাচন কমিশন খসড়া তালিকা প্রণয়ন করবে? সেই খসড়া তালিকা প্রণয়ন করার এখতিয়ার ক্রিকেট বোর্ডের নেই। তার মানে যে ভোটার তালিকা নিয়ে শুনানি হচ্ছে তা বাতিল করতে হবে। নতুন খসড়া তালিকা বর্তমান যে নির্বাচন কমিশন আছে তাদের প্রণয়ন করতে হবে। বর্তমান তালিকার ভিত্তিতে এগিয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। আরেকটা বিষয় হচ্ছে, নির্বাচনের সময়টা ন্যূনতম ৪৫ দিন হওয়া দরকার। দুটো রেফারেন্স নিয়ে কথা বলেছি। ১২.৭ অনুচ্ছেদে আছে ৪৫ দিন পূর্বে নাম চাওয়া হবে। আবার ১৯ অনুচ্ছেদে আছে একটা পূর্ণাঙ্গ পদে যদি কোন পদ খালি হয় সেটার জন্যও ৪৫ দিন সময় দিতে হবে। যেখানে শূন্য পদের জন্য ৪৫ দিন অপেক্ষা, সেখানে ২৭ জনের জন্য মাত্র ১৪ দিন কেন? এটারও কোন ভিত্তি নেই।’ দ্বিতীয় ও তৃতীয় বিভাগের কাউন্সিলর নিয়ে সাবের বলেন, ‘দ্বিতীয় ও তৃতীয় বিভাগ দলগুলোর স্ট্যান্ডিং নিয়েও সমস্যা আছে। নিয়ম আছে সর্বশেষ স্ট্যান্ডিং অনুযায়ী কাউন্সিলর হবে। কিন্তু তারা ২০১১-১২ স্ট্যান্ডিং অনুযায়ী তালিকা করেছে। জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার ক্ষেত্রে সভা ছাড়াই এখানে অনেক নাম অন্তর্ভুক্ত করেছে। আবার অনেক স্থানে সভা হলেও সেই অনুযায়ী কাউন্সিলর দেয়নি। বিভিন্ন সংস্থার সাধারণ পরিষদের সদস্য হতে হবে। সেটিও মানা হয়নি। এনএসসির যে চাহিদাগুলো আছে সেটিও মানা হয়নি। তাই তফসিল বাতিল করে নতুন তফসিল ঘোষণা করতে হবে।’ এমন সময় সাবের সংলাপের বিষয়েও কথা বলেন। জানান, পাপনের সৎ সাহস নেই বলেই সংলাপ করছেন না। তা না হলে আগে সংলাপের কথা বলেও এখন কেন বিভিন্নভাবে তা থেকে বিরত থাকতে চাচ্ছেন। dailyjanakantha/news_view.php?nc=11&dd=2013-09-30&ni=150440
Posted on: Sun, 29 Sep 2013 20:55:01 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015