To many in Bangladesh the guilt of Sayedee and the other detained - TopicsExpress



          

To many in Bangladesh the guilt of Sayedee and the other detained men are foregone conclusions; tribunal hearings about cognisance and charge framing are simply procedural obstacles on a legal conveyor belt that will inexorably take Sayedee and the others towards their rightful convictions. However, those people concerned about issues of due process and fairness will recognise that the credibility of these trials will be determined by the decisions the tribunal makes on assessing evidence, on how it interprets the offences set out in the International Crimes (Tribunal) Act 1973 and, of course, on the reasoning it provides for its decisions. ‘A Crucial Period for ICT’ David Bergman, New Age October 2, 2011 ডেভিড বার্গম্যানের আদালত অবমাননার মামলার শুনানী শুরু হয়েছে। দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর অপরাধ আমলে নেওয়া প্রসঙ্গে নিউ এজে অক্টোবরের ২ তারিখে লেখা নিবন্ধের জন্যে তাকে ৩রা অক্টোবর ২০১১ আদালত অবমাননার দায়ে অভিযুক্ত করা হয়। মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্যে গঠিত ট্রাইব্যুনালের বিভিন্ন দুরাবস্থা নিয়ে , ট্রাইব্যুনালের সাথে জড়িত আইনজীবীদের প্রস্তুতির অভাব, জেরা এবং তথ্য উপাত্ত উপস্থাপনের অদক্ষতা নিয়ে বিভিন্ন দৈনিক সংবাদপত্রে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। এক পর্যায়ে আদালত এইসব অদক্ষ সাংবাদিকদের ডেকে ভর্ৎসনা করেছে। তবে এই ধরণের প্রতিবেদনের ভাষা এবং স্পিরিট বিষয়ে নির্দেশনাগুলো নিয়ে উদ্বিগ্ন আইনজীবীগণ কি নিজেদের কাজটা দক্ষতার সাথে করতে পেরেছেন। গত মাসেও সরকার পক্ষের আইনজীবীদের ভেতরে এক ধরণের বাদানুবাদের সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে সংবাদপত্রে। আদালতে তারা অপ্রস্তুত অবস্থায় যাওয়ার জন্যে বিচারকও তাদের সমালোচনা করেছেন-এমন প্রতিবেদনও সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে। ওয়ার ক্রাইম স্ট্রাটেজী ফোরাম যদি এখনও ট্রাইব্যুনাল সংক্রান্ত প্রতিটি প্রতিবেদন সংকলনের কাজটি দক্ষতার সাথে সম্পন্ন করতে থাকে তাহলে সে আর্কাইভ ঘেঁটে ট্রাইব্যুনালের বিচারক, সরকারপক্ষের আইনজীবীদের পেশাদারিত্বের অভাবটুকু অনুধাবন করা সম্ভব হবে। ট্রাইব্যুনাল বিষয়ে প্রাথমিক উচ্ছ্বাস কেটে যাওয়ার পর মনে হয়েছিলো সরকারের কাছে দ্রুত বিচার প্রত্যাশা না করে আমাদের আরও কিছুদিন প্রস্তুতির সময় দেওয়া উচিৎ ছিলো। তথ্য প্রমাণগুলো কিভাবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে, কিভাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মানবতাবিরোধী অপরাধের ট্রাইব্যুনালগুলো কাজ করছে, সরকার সেসব ট্রাইব্যুনালে অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের জন্যে বাংলাদেশের বিচারকদের পাঠিয়েছেন। আইনজীবীদের উচ্চতর প্রশিক্ষণ দিয়েছেন, কিন্তু সেসব অভিজ্ঞতার কোনো প্রমাণ তারা বিচারকার্য পরিচালনায় রেখেছেন- দৈনিক সংবাদপত্রের প্রতিবেদন পড়ে সেটা বিশ্বাস করা কঠিন। আদালতের ভর্ৎসনায় অধিকাংশ দৈনিক পত্রিকাই ট্রাইব্যুনাল বিষয়ক রিপোর্টিং প্রায় বন্ধ করে দেয়। বিচারিক প্রক্রিয়ার বিস্তারিত সংগ্রহশালা রয়েছে জামায়াত ই ইসলামীর মালিকানাধীন সংগ্রাম, নয়া দিগন্ত এবং জামায়াত ই ইসলামীর নিজস্ব ওয়েবসাইটে। এর বাইরে ডেভিড বার্গম্যান প্রায় নিয়মিত নিজের মন্তব্যসমেত বিচারিক প্রক্রিয়ার বিস্তারিত সংগ্রহ করেছেন বাংলাদেশওয়ারক্রাইমসডটব্লগস্পটডটকম সাইটে। বিচারিক প্রক্রিয়ার সুস্থ সমালোচনা করার অধিকার সাংবাদিকদের আছে - বাংলাদেশের সুপ্রীম কোর্ট কোনো এক দুর্বল মূহূর্তে এমনটাই বলেছিলো। সাঈদীর অভিযোগ আমলে নেওয়ার সময় যেসব অস্থিরতা তৈরী হয়েছিলো সেসবের বিস্তারিত বিবরণ সেই প্রতিবেদনে আছে। বার্গম্যানের বিরুদ্ধে আদালতের এখতিয়ারবহির্ভুত সমালোচনার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ কোনো না কোনোভাবে একদল মানুষ বিশ্বাস করছে ট্রাইব্যুনালের বিচারিক প্রক্রিয়ার ত্রুটি এবং মানহীনতার অভিযোগ উত্থাপন করছে জামায়াত ই ইসলামী এবং তার প্রতি সহানুভুতিশীল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলো, ব্যক্তি ডেভিড বার্গম্যান যখন ট্রাইব্যুনালের সমালোচনা করছে তখন সেও জামায়াত ই ইসলামীর প্রতি এবং যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি সহানুভুতিশীল। যৌক্তিকতা বোধ হারানো যুক্তিশীল মানুষদের অশোভন আচরণ দেখে বিব্রত হওয়ার মতো অনুভুতির বিলাস এখন নেই। মেনে নিতে হবে যৌক্তিক সমালোচনা এবং নিজস্ব অসঙ্গতি এবং দুর্বলতা নিয়ে নির্মোহ মন্তব্য শোনার মতো মানসিক পরিপক্কতা অধিকাংশের তৈরী হয় নি।
Posted on: Tue, 22 Apr 2014 21:45:23 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015