একটি বেপর্দাশীল নারীর পাশাপাশি একটি টাইট ফিটিং পর্দাশীল নারীর দিকে দৃষ্টপাতকারীর মনভাবের প্রতি লক্ষ্য করলে দেখবেন তাদের উভয়ের মাঝে তাকানোর ফলে দৃষ্টিপাতকারী ব্যক্তির(পুরুষের) অন্তরে প্রায় একই রকম অনুভতি কাজ করছে। উভয়ের প্রতি তার অন্তরে সমানুপাতে আকর্ষন তৈরি হচ্ছে। অধিকাংশ সময় আবার ভিন্নতা দেখা দেয়। যেমন টাইট ফিটিং নারীটির প্রতি আকর্ষন বেশি কাজ করছে। কেননা তার টাইট ফিটিং পর্দাটি আর পর্দার রূপে নেই। পরিধানকারী নারীর বিকৃত মস্তিস্ক সেই পর্দাকেও বিকৃতি করে দিয়েছে, তার প্রকৃত গুনকে চুরমার করে দিয়েছে, আর তাইতো সেই বিকৃত পর্দাটি পরিধানে সেই নারীকে আরও আকর্ষনীয় করে তুলেছে পরপুরুষদের কুদৃষ্টিতে । ফলে সেই নারীটি পর্দা করা শর্তেও যুবকদের দৃষ্টিতে Hot! আর বেপর্দাশীল নারীর ন্যায় সেও শিকার বদনজড়,Eve teasing, ধর্ষন, রিমার্কের মত বহু লাঞ্চণা! লক্ষ্য করুন-আল্লাহর ফরজ বিধানকে নিজের বিকৃত চিন্তা চেতনার সংস্পর্শে সামান্য পরিবর্তন আনায় পর্দার মুল গুণটি নষ্ট হল, ফলে নারী লাঞ্চনার শিকার হল। নিঃসন্দেহে বলা যায়- এখানে ইবাদতের মধ্যধম পন্থানুসরণ করা হয়নি, পর্দা যেখানে সুরক্ষার ঢালসরূপ ছিল, নিজের প্রবিত্তিকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে তা এখন হয়ে দাঁড়িয়েছে পণ্যের আকর্ষনের প্যাকেট! যা ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষন করে, ব্যবহার করতে উদ্বুদ্ধ করে! (নাউযুবিল্লাহ) ..আপনি বলে দিন- আমি তোমাদের প্রবিত্তির অনুসরণ করব না। কেননা, তাহলে আমি পথহারা হয়ে পড়ব, এবং সুপথগামীদের অন্তর্ভুক হবো না। (সূরা আন-আম: ৫৬) Post : Al numery Jahan
Posted on: Wed, 07 Jan 2015 01:04:34 +0000
Trending Topics
Recently Viewed Topics
© 2015