তোমাদের জন্য শেষ - TopicsExpress



          

তোমাদের জন্য শেষ মুহূর্তের কিছু Special Tips: • যেহেতু পরীক্ষার আর বেশি দিন বাকি নেই, তাই আগের জিনিসগুলোই আবার দেখে নাও। নতুন কোন টপিক নিয়ে ‘গভীরে প্রবেশ’ না করলেই ভাল হবে। Plan করে পড়। যেমন- আমি আজকের মধ্যে এই এই জিনিসগুলো শেষ করব,… । কি কি পড়বা তার একটা তালিকা করে ফেলো, তুমি যেই Topic-গুলোতে দুর্বল সেগুলো লিখে ফেলো। Plan অনুসারে আগাও। • খাতায় সূত্রগুলো না দেখে পরপর লিখে ফেলো। এতে তোমার সূত্রগুলো আরেকবার ঝালাই করে নেয়াও হবে, পরীক্ষার আগে একবার চোখ বুলানোও যাবে। সব subject-এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। • Physics-এর জন্য special type-এর math-গুলো দেখো। বাছাই করে কিছু practice কর। • যেহেতু Math-এর সিলেবাস সবচেয়ে বড়, তাই এটাতে একটু সময় বেশি দিয়ো। Basic জিনিসটা প্রথমে মাথায় ঢুকাও। দ্বিপদী, বিন্যাস ও সমাবেশ, ধারা- এই Chapter-গুলোর বিভিন্ন condition-এর সূত্র, সাথে বই+miscellaneous টাইপের প্রব্লেমগুলো ভাল করে দেখে নিও। ত্রিকোণমিতির জন্য সূত্র, Basic concept আর ক্যালকুলেটরের effective use-ই enough. জ্যামিতি চিত্র এঁকে বুঝে বুঝে কর। জ্যামিতির মধ্যে বৃত্ত এবং সরলরেখা সবচেয়ে ঝামেলার অধ্যায়। তাই এই দুইটা একটু বেশি practice কর। স্থানাঙ্ক একেবারে বাচ্চাদের জিনিস। কনিকও সহজ Chapter। সব math-এই almost same procedure. তাই এই Chapter-এ সূত্রই একমাত্র দেখার মত জিনিস। ভাল করে দেখে নাও। সূত্র যাতে প্যাঁচ না লাগে। এবার আসি Calculus-এ। Differentiation যথেষ্ট সহজ। সূত্রও তেমন নাই। Differentiation-এর জন্য শুধু বইয়ের অঙ্কই যথেষ্ট। ভিন্ন ভিন্ন টাইপের কিছু Math practice কর। Integration chapter-টা যথেষ্ট পীড়াদায়ক। এখানে সূত্র বেশি। সূত্রগুলো Minimum দুই বার লিখো। IVC, IVD (এখান থেকে ২-৪ টা অঙ্ক করাই enough) এবং V-এর অংকগুলো ভাল করে কর। সবগুলো Engineering ভার্সিটিতে আসা MCQ problem এবং written-এ আসা ছোট math-গুলো অবশ্যই দেখবা। • Math-এর বীজগণিত এবং Calculus-এর special টাইপ কিছু math-এর answer মুখস্ত কর। এটা খুবই effective method. পরীক্ষায় সময় বাঁচাবে। আশা করি এতদিনে তোমাদের একটা idea হয়ে গেছে কি ধরনের অঙ্কের ans মুখস্ত করা যেতে পারে। • Chemistry-I এর রাসায়নিক গণনা এবং জারন-বিজারন ছাড়া সব Chapter-এর math-ই সহজ। এখন প্রস্তুতির জন্য প্রথমে এই দুইটা chapter- ছাড়া সব অধ্যায়ই একেক করে পৃষ্ঠা উল্টাও, জ্ঞানমূলকের জন্য হালকা চোখ বুলাও। শুধু সূত্র দেখো আর কিছু টাইপের ম্যাথ দেখো। এগুলো চোখ বুলাতে ২-৪ ঘণ্টার বেশি লাগার কথা না। সবার শেষে ধরো রাসায়নিক গণনা আর জারন-বিজারন। এই দুইটা অধ্যায় একটু টাইম নিয়ে ভাল করে পড়। সব ভার্সিটির বিগত বছরের প্রশ্ন দেখো। বিশেষ করে ‘রাসায়নিক গণনা’ থেকে প্রত্যেক বছর অনেক math আসে। Chemistry-II হল সবচেয়ে সহজ subject. আমার সবচেয়ে পছন্দের subject (এবং সবচেয়ে ভাল পারতাম). Believe it or not, আমি BUET exam-এর পরে আর Chemistry-II বইই ধরি নাই। তাই এই বিষয়ে বেশি কিছু বলতে পারবো না। তারপরেও কিছু বলি। নামধারী বিক্রিয়াগুলো practice কর। খাতায় যখন বিক্রিয়াগুলো লিখবা তখন প্রভাবক, তাপমাত্রা সহ লিখবা। রুপান্তর practice কর। সঙ্কেতগুলো ১-২ বার লিখলে ভোলার কথা না। 2nd part- এর জন্য কবীর স্যারের বইই enough. আসলে Chemistry-II এর দক্ষতা নির্ভর করে তোমার বিক্রিয়াগুলো বোঝা এবং practice-এর উপর। • English-কেও কিছুটা গুরুত্ব দাও। কারণ Math, Physics, Chemistry- সবাইই মোটামুটি একই রকমই পারবে। সেক্ষেত্রে English তোমার জন্য প্লাস পয়েন্ট। বিগত বছরের Ques+ওই টাইপের rules গুলো দেখে যাও। • KUET-এর পরীক্ষার আগের দুই দিন শুধু কুয়েটের প্রশ্নগুলোই solve কর। • পড়ার সময় আশেপাশে মোবাইল, কম্পিউটার বা টিভির রিমোট যেন না থাকে। এগুলো তোমার মনোযোগ নষ্ট করবে। এই কয়দিন ফেসবুকিং কম কর। চ্যাট তো ভুলেও করো না। পড়া শেষ করে তারপরে না হয় অনলাইনে বসো!!! • কোথায় তোমার সিট পড়বে, কোন subject-এ পড়ব, কয়টা MCQ দাগালে অমুক subject-এ chance পাবো- এরকম চিন্তা করে বা প্রশ্ন করে নিজের সময় এবং মনোযোগ নষ্ট করার কোন মানে হয় না। তুমি শুধু পরীক্ষায় তোমার সর্বোচ্চটা দিবে। • খুলনায় একেবারে শেষ মুহূর্তে এসো না, হাতে একদিন সময় নিয়ে আসো। পরীক্ষার আগের দিন যেন বাসের/ট্রেনের সিটে না শুয়ে বিছানায় শুতে পারো সেই চেষ্টা করো। ঘুম যেন কম না হয়। আগের রাতে অন্তত ৬ ঘণ্টা ঘুমাও। • পরীক্ষায় যেই portion ভাল পারো, সেটা দিয়ে start করবা। Chemistry বা Physics দিয়ে শুরু করা Better. Math কিছুটা কঠিন হয়, তাই Math দিয়ে শুরু না করাই উচিত হবে। একটা MCQ না পারলে ওইটা নিয়েই ৪-৫ মিনিট বসে থেকে অযথা মাথা নষ্ট করার কোন মানে নেই। পরের MCQ-তে যাও…। আর দেখাদেখি করার বাসনা মন থেকে দূর করে দাও। কারও দিকে তাকাবাই না। • পরীক্ষায় কয়টা MCQ দাগাবে- আগে থেকে এরকম planning করো না। শুধু যেগুলো 100% sure, শুধু সেগুলোই দিবা। এর বেশিও না, এর কমও না। যদি পরীক্ষায় 60 বা 70-টা পারো, এর বেশি যদি না পারো, তাহলে যেন এরকম চিন্তা না আসে “সবাই তো আরও বেশি দিবে, আমিও আরও কিছু দেই!” অথবা “Chance তো পাবো না, দাগাই ইচ্ছামত!” এরকম কাজ কখনও করবে না। নিজের মধ্যে Confidence রাখো। মনে রাখবে, প্রশ্ন তোমার কাছে কঠিন মানে বাকিদের কাছেও কঠিন। ভয় পাওয়ার বা nervous হওয়ার কোন কারণই নেই। যাবা full confidence-এর সাথে, তোমার Best-টা দিয়ে আসবা। Exam Hall থেকে বের হয়ে যাতে আফসোস না হয়, “ইশশ!! ওই অঙ্কটা দিতে পারতাম!!” সবাইকে পরীক্ষার জন্য শুভ কামনা… Nafis Shahriar EEE, 2k13; CR
Posted on: Wed, 22 Oct 2014 07:50:54 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015