পরশু রাতে গ্রেফতার হলো আমার তিন সহপাঠী। মেসে থাকার এই অবস্থা। কোন কথা ছাড়াই শুধু শুধু। এমন একটা অবস্থায় ওদের এই বিপদ আসল যেখানে ওরা ৪ তারিখ মেডিকেল এডমিশন টেস্ট দেওয়ার কথা। এখন অনিশ্চিত তাদের ভবিষ্যৎ। এদের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ লাগছে রাশেদ এর জন্য। ছেলেটা রেটিনার প্রতিটি পরীক্ষায় ২০০-৩০০ এর মধ্যে থাকতো সারা বাংলাদেশে। আল্লাহ যেন তাকে পরীক্ষা দেওয়ার অনুমতি টা পাইয়ে দেয়।
Posted on: Thu, 19 Sep 2013 11:32:58 +0000
Trending Topics
Recently Viewed Topics
© 2015