#বিষয়_স্বাধীনতার - TopicsExpress



          

#বিষয়_স্বাধীনতার _আড়ালে_কনসার্ট_ ফর_বাংলাদেশের_অ বদানঃ জানেন কি আমাদের স্বাধীনতার আড়ালে কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর অবদান?। যদি না জানেন তবে শুনুনঃ সময় তখন ১৯৭১ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলসে। ইউরোপ- আমেরিকার বেশির ভাগ পরাশক্তি মুখ ফিরিয়ে নিল বাংলাদেশের থেকে। পাকিস্তানিদের অতর্কিত হামলায় বিপর্যস্ত বাংলাদেশ। লক্ষ লক্ষ মানুষ ভারতে আশ্রয় নিল। ভারতীয়রা তাদের যতদূর সম্ভব ছিল তা দিয়ে সাহায্যে এগিয়ে আসলো শরণার্থীদের। কিন্তু তা যথেষ্ট ছিল না। ফলে দিন দিন বাংলাদেশ হারাচ্ছিল তার স্বাধীনতার শেষ আশা টুকু। বিশ্বগণমাধ্যম গুলো বাংলাদেশের এই দুর্ভোগের কথা তেমন প্রকাশ করতো না। যার ফলে বিশ্বের মানুষের অন্তরালেই চাপা পরে থাকে বাঙ্গালিদের আত্ত্যত্যাগ। তখন এগিয়ে আসেন ভারতের অন্যতম তথা পৃথিবীর অন্যতম সেরা উচ্চ্যাঙ্গসঙ্গী ত শিল্পী সম্রাট রবিশঙ্কর। তিনি তার বন্ধু অন্যতম সেরা ব্রিটিশ গায়ক জর্জ হ্যারিসন কে বাঙ্গালিদের দুর্ভোগের কথা জানান। এবং বাঙ্গালিদের শরণার্থী দের জন্য তহবিল সংগ্রহের জন্য একটি কনসার্ট করার প্রস্তাব করেন। এ ব্যাপারে হ্যারিসন আরও এক ধাপ এগিয়ে আসেন তিনি রবিশঙ্কর কে সাথে নিয়ে এবং তার কিছু শিল্পী বন্ধুদের নিয়ে একটি কনসার্ট করার সিদ্ধান্ত নেন। ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট তারিখে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক শহরের ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেন এ কনসার্ট আয়োজন করেন তারা। কনসার্টের মূল লক্ষ্য ছিল বিস্ববাঁশীকে বাঙালিদের দুর্ভোগ জানানো এবং তহবিল সংগ্রহ। সেদিন প্রায় ৪০ হাজার মার্কিনীদের সামনে তারা গান পরিবেশনা করেন। এর ফলে ইউনিসেফ এর বাংলাদেশ বিষয়ক জরুরি তহবিল এ প্রায় ২,৫০,০০০/ - $ ডলার সাথে সাথে জমা হয়। এছারাও পরবর্তীতে এই কনসার্টের প্রভাবে ১৯৮৫ সাল নাগাদ আরও ১২ মিলিয়ন ডলার জমা হয়। এই কনসার্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ শুধু অর্থ সাহায্য পায়নি সাথে সাথে বাংলাদেশ পেয়েছিল বিশ্বের কোন কোন থেকে সচেতনি মানুষের প্রার্থনা[যেমনটি কয়েকদিন আগে আমরা গাজার জন্য করেসিলাম]। মূলত এই কনসার্টের মাদ্ধ্যমে বিশ্ব গণমাধ্যম, বিশ্ব নেতারা নড়েচড়ে বসেন। গনমাদ্ধ্যম গুলতে ফলাও করে প্রকাশ করা হয় বাংলাদেশ বিষয়ক তথ্য। সাহায্য আশা শুরু করে অনেক দেশ থেকে। রবিশঙ্কর ও হ্যারিসনের এই সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত বাঙালির স্বাধীনতা অর্জনের আড়ালে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। এছারাও তিনি মারা যাবার পর ও পাশে দারিয়েছেন বাংলাদেশের। ২০০৭ সালে সিডর এর সময় তার মানবিক ফান্ড থেকে বাংলাদেশ কে ৪,৫০,০০০/ - ডলার সাহায্য দেয়া হয়। তারা দুজন বাঙ্গালিদের অক্রিত্তিম বন্ধু। বাঙালিদের সঙ্কটের সময় তারা আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। আজ বিজয় দিবসের আগ মুহূর্তে তোমাদের প্রতি অশেষ ভালবাসা,কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। *****শেষ করব হ্যারিসন এর নিজের হাতে লেখা কনসার্ট ফর বাংলাদেশের শেষ পরিবেশনা এবং এই ঐতিহাসিক গানের কথা দিয়ে যারা জানেন না দেখে নিবেনঃ “My friend came to me with sadness in his eyes He told me that he wanted help before his country dies Although I couldnt feel the pain I knew I had to try now Im asking all of you to help us save some lives Bangladesh, Bangladesh Where so many people are dying fast And it sure looks like a mess Ive never seen such distress Now wont you lend your hand and understand? Relieve the people of Bangladesh Bangladesh, Bangladesh Such a great disaster, I dont understand But it sure looks like a mess Ive never known such distress Now please dont turn away I want to hear you say Relieve the people of Bangladesh Relieve Bangladesh Bangladesh, Bangladesh Now it may seem so far from where we all are Its something we cant neglect Its something I cant neglect Now wont you give some bread to get the starving fed? Weve got to relieve Bangladesh Relieve the people of Bangladesh Weve got to relieve Bangladesh Relieve the people of Bangladesh”
Posted on: Mon, 15 Dec 2014 17:24:52 +0000

Trending Topics



for
She stood there impatiently as somebody handed her a folded slip
#cbcmar Evening update on Arthur. Still maintaining as a very
...FLASH FLOOD WATCH IN EFFECT UNTIL 7 AM CDT
Sundays readings Third Sunday in Ordinary Time Lectionary:
When have a dream and you LOVE what you do you make sacrifices to
Daca justitia era independenta... Multe nu s-ar fi transformat

Recently Viewed Topics




© 2015