ভূমিকম্পের আতঙ্কে - TopicsExpress



          

ভূমিকম্পের আতঙ্কে বাংলাদেশ শি শি র র ঞ্জ ন দা স বা বু« আগের সংবাদ ১১ এপ্রিল ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের উপকূলে দুই দফায় ৮.৬ ও ৮.১ মাত্রার ভূমিকম্পের পর ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ, ভারতসহ ২৮টি দেশে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়। ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে ঢাকাসহ সারাদেশ। বঙ্গোপসাগরের উপকূলে সুনামি সতর্কতা জারি করে সন্ধ্যা সাতটায় তুলে নেয়। বহুতল ভবনগুলো থেকে মানুষ আতঙ্কে নিচে নেমে আসে। হেলে পড়া ও দেবে যাওয়ার আতঙ্কে বহু বাড়ি। চট্টগ্রামে ৯ তলা ভবন হেলে পড়েছে। আগারগাঁও পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র থেকে ভূমিকম্পের উত্পত্তিস্থল ছিল ২৪২৬ কিলোমিটার। আচেহের ভূমিকম্পের উত্পত্তিস্থল ছিল বান্দা আচেহ থেকে ৪৯৫ কিলোমিটার দূরে। এর কেন্দ্রে ছিল সমুদ্রের ৩৩ কিলোমিটার গভীরে। ঢাকায় এর মাত্রা ছিল রিখটর স্কেলে ৩.৮। গত এক মাসে ঢাকায় ৫ দফা ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। গতকাল দুই দফা। গত ২৯ মার্চ ঢাকা থেকে ৫০০ কিলোমিটার দূরে ৪.৬ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল। কেন্দ্র ছিল মিয়ামনমার অঞ্চলে। ২৭ মার্চ ৪.৮ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছে, যার কেন্দ্র ছিল ঢাকা থেকে ৩৫৫ কিলোমিটার দূরে নেপাল-ভারত সীমান্তে। গত ১৮ মার্চ ৪.৬ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল ঢাকায়। যার কেন্দ্র ছিল ঢাকা থেকে ২১ কিলোমিটারের মধ্যে। ওই ভূমিকম্পে একজনের প্রাণহানি হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ দফতর ইউএসজিএসের তথ্য অনুযায়ী স্থানীয় সময় ৩টা ৩৮ মিনিটে সুমাত্রার এ ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল বান্দা আচেহ থেকে ৪৩৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে উত্তর সুমাত্রার পশ্চিম উপকূলে। এর পর পরই প্যাসিফিক সুনামি ওয়ার্নিং সেন্টার থেকে ভারত মহাসাগর সংলগ্ন ইন্দোনেশিয়া, ভারত-শ্রীলঙ্কা, অস্ট্রেলিয়া, মিয়ামনার, থাইল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ, মরিশাস, মৌরিতানিযা, পাকিস্তান, সোমালিয়া, ওমান, মাদাগাস্কার, ইরান, আরব আমিরাত, ইয়েমেন, তাঞ্জানিয়া, মোজাম্বিক, কেনিয়া, সাউথ আফ্রিকা, সিঙ্গাপুরসহ আরো কয়েকটি দেশের জন্য সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়। ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘ বিশ্বের যে ২০টি বড় শহরের ওপর জরিপ চালায় তাতে দেখা গেছে, ঢাকাই সবচেয়ে ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে থাকা নগর। সম্প্রতি আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতনামা দি ইকোনমিস্ট পত্রিকা ঢাকাকে বসবাসের অনুপযোগী বিশ্বের দ্বিতীয় শহর হিসেবেও চিহ্নিত করেছে। গোটা বাংলাদেশই নানা প্রাকৃতিক বিপর্যের ঝুঁকির মুখে। তার মধ্যে প্রায় দেড় কোটি অধিবাসীর ঢাকা মহানগর গণমৃত্যুর কিনারে দাঁড়িয়ে বললে বেশি বলা হয় না। ২০১০ সালের ১০ সেপ্টেম্বর রাতে যে ভূমিকম্প ঢাকা মহানগরসহ বাংলাদেশের দক্ষিণের অনেক এলাকা অনুভূত হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেনভারে অবস্থিত ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভের ওয়েবসাইটে দেয়া তথ্য অনুযায়ী এ ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ৮ এবং এর কেন্দ্র ছিল ঢাকার ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে দাউদকান্দির দক্ষিণে মতলব বাজারের উত্তরে। বাংলাদেশের ১৮টি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের উপাত্ত বিশ্লেষণ করে একটি কম্পিউটার প্রোগ্রামের মাধ্যমে ভূমিকম্পের মাত্রা, কেন্দ্র ও গভীরতা নির্ণয় করা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে ভূপৃষ্ঠের প্রায় নয় কিলোমিটার গভীরে এর উত্পত্তিস্থল। কিন্তু এখানে আমাদের জানামতে নয় কিলোমিটার গভীরে পলিমাটি থাকার কথা। ভূমিকম্প সৃষ্টি হওয়ার জন্য যে ধরনের ফল্ট বা চ্যুতি থাকার কথা তা থাকলেও থাকার কথা আরও গভীরে। সে বছর বিশ্বে বড় দুটি ভূমিকম্প হয় প্রথমে হাইতি ও পরে চিলিতে। বিশ্বে নিকট-অতীতের সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প হয় চিলিতে ১৯৬০ সালে। সীতাকুণ্ড চ্যুতি, যেখান থেকে ১৭৫২ সালে রিখটর স্কেলে সাতেরও বেশি মাত্রার ভূমিকম্প সৃষ্টি হয়েছিল। চাঁদপুরের যে এলাকায় সাম্প্রতিক সময়ে ঘন ঘন ভূমিকম্প হচ্ছে, সেটি ওই এলাকাটি বড় কোনো ভূমিকম্পের উত্পত্তিস্থল হতে পারে। ২০১১ সালের মার্চে জাপানে আঘাত হানা ৮-৯ মাত্রার ভূমিকম্পে ২০ হাজার মানুষ নিহত হয়। ভূমিকম্পটি ছিল দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ। এ ভূমিকম্পের প্রভাবে দেখা দেয় সুনামিতে প্রায় ১০ মিটার উঁচু জলোচ্ছ্বাসে ভেসে যায় জাপানের অনেক এলাকা। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। প্রকৃতির এই ভয়ঙ্কর খেলায় জাপানে হাজার হাজার ভবন ভেঙে পড়েছিল। ২১০০ কিলোমিটার বসতির ধ্বংস হয়ে যায়। গোটা জাপান ডুবে যায় অন্ধকারে। ভূমিকম্প ও সুনামি আঘাতহানির পর জাপানে ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুত্ কেন্দ্র বড় ধরনের বিস্ফোরণ ঘটেছে। তাত্ক্ষণিকভাবে স্বাভাবিকের চেয়ে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা ২০ ভাগ বেড়ে যায়। প্রকৃতির প্রলয় নাচন জাপান নামের দেশটিকে কার্যত লণ্ডভণ্ড করে দিয়ে মানুষের অসহায়ত্বকেই আরো প্রকট করে তুলেছে। রাস্তাঘাটের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। পারমাণবিক বিপর্যয় ঘটেছে। দুই প্লেটের ঘর্ষণজনিত কারণেই এই বিপর্যয়। প্রশান্ত মহাসাগরের তলদেশে দুটি প্লেটের মধ্যে প্রতিনিয়ত প্রতিযোগিতা চলছিল। প্রশান্ত মহাসগরীয় প্লেটটি ঢুকে যাওয়ার চেষ্টা করছিল ইউরোপীয় প্লেটের নিচে। ইউরোপীয় প্লেট তাতে বাধা দিচ্ছিল। তার জোরে সমুদ্রের তলদেশে দুই অংশে তৈরি হচ্ছিল শক্তি। এক সময় সেই শক্তি এতটাই জমে গেল যে, তাকে আর ধরে রাখা গেল না। সমুদ্রের তলদেশে সেই সঞ্চিত শক্তি একসঙ্গে নির্গত হলো, যা প্রশান্ত মহাসগরীয় প্লেটকে এক ধাক্কায় ঢুকিয়ে দিল ইউরোপীয় প্লেটের তলায়। সমুদ্রের তলদেশে বাড়ল ফাটল। সৃষ্টি হলো রিখটার স্কেলে ৮.৯ তীব্রতার প্রচণ্ড ভূমিকম্প। সমুদ্র তলদেশে নির্গত বিপুল পরিমাণ শক্তি সমুদ্রের পানিকে ফুলে-ফাঁপিয়ে নিচ থেকে উপরে তুলে আনল। তীব্রগতিতে বিপুল শক্তি নিয়ে সেই পানি আছড়ে পড়ল জাপানে উত্তর-পূর্ব উপকূলে। এটাই সুনামি। ভূবিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, ওই ভূপ্রাকৃতিক ক্রিয়ায় সমুদ্রের তলায় যে শক্তি নির্গত হলো।তার তীব্রতা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের হিরোশিমা শহরে ফেলা পরমাণু বোমার তিন কোটি গুণ। সেই দুরন্ত শক্তিই সৃষ্টি করেছে সুনামি। সমুদ্রের পানি ১০ মিটার উঁচু হয়ে ছুটে গিয়ে আছড়ে পড়েছে সমুদ্র তটে। খড়কুটোর মতো ভেসে গিয়েছে বাড়িঘর। ভাসিয়ে নিয়ে গেছে নোঙর করে থাকা জাহাজকেও। হনসু দ্বীপকে তছনছ করে দিয়ে সমুদ্র দানব সুনামি নামের উত্পত্তি জাপানেই। সু মানে বন্দর নামি অর্থাত্ ঢেউ। Bangladesh is surrounded by regious of high seismicity. It experienced several mayor earthquake during the last 100 years and has been affected by small earthquak occasioually. Al though the epicenters of larg & earthquakes lie leeyoud the border of the country, they equally affects the country for its Morphotectonic coutiunity. The seismicity of Bangladesh is deeply related to betonic behaviour, is and around Balgadesh. Namely the subduction of the Indian plate below the Eurasian plate in the North. How can you reduce the risk? Guidence in the management of the assessed vulnarabitily and risk promotes two Brad objects development of Public awareness and emergency preparedness including- 1. Education 2. Early warning systems 3. Evacution plans and 4. Community based disaster risk management, and strategic mitigation options including 5. Promotion of natural defence. 6. Hard and raff engeneering responses and 7. Non structural approaches including Buildings codes and land-use planning. Civil protection emergency response and relief procedures are already well eastablished in many countries. Particularly where natural hazard events are common place. There guidlines draw from established practies. But modify or supplement such procedures in order to address the specific circumnstances of assinament impacts. বাংলাদেশ ঘিরে সংগঠিত ১৯টি ভূমিকম্পের রেকর্ড করা হয়েছে, যার মধ্যে দুটি ছাড়া সবক’টিই রিখটার স্কেলে ৪ থেকে ৫.৪ মাত্রার। অন্য দুটি ৪ মাত্রার নিচে। এ ১৯টির মধ্যে চারটিরই উত্পত্তিস্থল (এপিসেটার) দেশের অভ্যন্তরে। বাকিগুলোর উত্পত্তিস্থল বাংলাদেশ-ভারত ও মিয়ানমার সীমান্তবর্তী এলাকায়। এগুলোর সবই বাংলাদেশ অঞ্চলে বড় কোনো ভূমিকম্পের ইঙ্গিত বহন করে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। চাঁদপুর তিনটি মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্পের উত্পত্তিস্থল হওয়ায় ঢাকার জন্য তা বেশি বিপজ্জনক। প্রথমত এলাকাটি ঢাকার খুব কাছে। এখানে আরও বড় মাত্রার উত্পত্তিস্থল হলে তা ঢাকাকে মারাত্মকভাবে বিধ্বস্ত করতে পারে। দ্বিতীয়ত ছয়টি প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্পের উত্পত্তিস্থল নিয়ে গবেষণা করে দেখা যায় এই উত্পত্তিস্থলগুলো থেকে আগেকার প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্পের আড়াইশ’ থেকে তিনশ’ বছরের মধ্যে আবারও একই ধরনের ভূমিকম্পের সৃষ্টি হতে পারে। এই ছয়টি স্থানের একটি হচ্ছে সীতাকুণ্ড চ্যুতি, যেখান থেকে ১৭৬২ সালে রিখটার স্কেলে সাতেরও বেশি মাত্রার ভূমিকম্প সৃষ্টি হয়েছিল। চাঁদপুর যে এলাকায় সাম্প্রতিক সময়ে ঘন ঘন ভূমিকম্প হচ্ছে, সেটি ওই চ্যুতির সন্নিহিত এলাকা। তাই ওই এলাকাটি বড় কোনো ভূমিকম্পের উত্পত্তিস্থল হতে পারে না। চাঁদপুরের ওই অঞ্চলটি বড় কোনো ভূতাত্ত্বিক চ্যুতি না থাকলেও এলাকাটি অনেক ছোট ছোট চ্যুতির একটি সংযোগস্থল (টেকটোনিক প্লেট জংসন)। ফলে এলাকাটি বড় কোনো ভূমিকম্প সৃষ্টির সহায়ক হতে পারে। আর তা হলে ঢাকার জন্য তা বিপজ্জনক হবে। কারণ ঢাকার এত কাছের কোনো এলাকা সুদীর্ঘকাল ভূমিকম্পের উত্পত্তিস্থল হয়েছে বলে জানা যায় না। ঢাকার সবচেয়ে বড় বিপদের কারণ ভরাট করা জমিতে নিম্নমানের ভবন তৈরি। ভূমিকম্পের প্রাকৃতিক ঝুঁকির চেয়ে ঢাকার বড় বিপদের কারণ হবে মানব-সৃষ্ট ঝুঁকি। যেখানে-সেখানে খাল-বিল, পুকুর-জলাশয় ভরাট করে যেসব বাড়িঘর তৈরি করা হচ্ছে, সেগুলো তো বড় কোনো ভূমিকম্পে টিকবে না। মানুষ যত্রতত্র জমি কিনেই চলছে। ইমারত নির্মাণ নীতিমালা না মেনে এখনও ভরাট করা জমিতে বাড়িঘর তৈরি করা হচ্ছে। বড় কোনো ভূমিকম্পের সময় এগুলোই হবে ঢাকায় ধ্বংসযজ্ঞের প্রধান কারণ। এ ব্যাপারে নগরবাসী এখনও তেমন সচেতন নয়। প্রতি বর্গফুটে মাত্র ১০৮ বা বেশি ব্যয় করে ভূমিকম্প প্রতিরোধী বাড়িঘর তৈরির কথাও কেউ কানে তুলছে না। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এক জরিপে দেখা গেছে, ঢাকার ৫৩ শতাংশ ভবন দুর্বল অবকাঠামোর উপর স্থাপিত, ৪১ শতাংশের ভর কেন্দ্র নড়বড়ে, ৩৪ শতাংশের খাম ও কলাম দুর্বল। জাতিসংঘের সংস্থা আইএসডিআর বলছে, ঢাকার বৃহত্ কংক্রিট নির্মিত ভবনের ২৬ শতাংশের বেলায়ই প্রকৌশলগত বিধিমালা অনুসরণ করা হয়নি। সরকারের সমন্বিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচি (সিডিএসপি) ঢাকার সাড়ে তিন লাখ ভবনের দুই লাখই ভূমিকম্পে ঝুঁকিপূর্ণ বলছে। চট্টগ্রাম, সিলেটসহ বড় শহরগুলোর অবস্থাও একই রকম। ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘ বিশ্বের যে বিশটি বড় শহরের ওপর জরিপ চালায়, তাতে দেখা গেছে ঢাকাই সবচেয়ে ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে থাকা নগরী। ঢাকাকে বসবাসের অনুপযোগী বিশ্বের দ্বিতীয় শহর হিসেবে চিহ্নিত করেছে। গোটা বাংলাদেশই নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ঝুঁকির মুখে। তার মধ্যে প্রায় দেড় কোটি অধিবাসীর ঢাকা মহানগর গণমৃত্যুর কিনারায় দাঁড়িয়ে বললে বেশি বলা হয় না। বাংলাদেশের বেশিরভাগ হাসপাতাল ও ফায়ার সার্ভিস এবং সিভিল ডিফেন্স স্টেশনই বড় মাত্রার ভূমিকম্প সহ্য করার মতো করে নির্মিত হয়নি। এসব কারণে ভূমিকম্পে যেমন, তার পরবর্তী দুর্যোগ আরও বেশি হতাহতের আশঙ্কা মারাত্মক। দুর্যোগের পরে ভবনের মধ্যে আটকে থাকা মানুষ উদ্ধার এবং শত শত কোটি টন ধ্বংসচূর্ণ সরানোর মতো প্রযুক্তি অদ্যাবধি সংগ্রহ করা হয়নি। তাই সরকারকে এখনই ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে তা অপসারণ অথবা সংস্কার করা। ইমারত নির্মাণ বিধিমালার পূর্ণ বাস্তবায়ন এবং দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য প্রযুক্তি সংগ্রহ, দক্ষ জনবল সৃষ্টি ও অবকাঠামো নির্মাণে নেমে পড়তে হবে। সময় বদলে যাচ্ছে, জীবন বাঁচাতে এখনই বড় আকারের উদ্যোগ হাতে নিতে হবে। জাপানের ভূমিকম্পে এ ব্যাপারে আমাদের সজাগ না করলে এ আশঙ্কা দিন দিন বাড়বে। লেখক : কলামিস্ট, সদস্য বাংলা একাডেমী msnislamfromsport@yahoo
Posted on: Sun, 18 Aug 2013 07:22:19 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015