খবরঃ আজ বিশ্ব প্রতিবন্ধী - TopicsExpress



          

খবরঃ আজ বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস। প্রতিবছর ৩ ডিসেম্বরকে বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ১৯৯২ সাল থেকে এই দিবসটি পালিত হয়ে আসছে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে। শারীরিকভাবে অসম্পূর্ন মানুষদের প্রতি সহমর্মিতা ও সহযোগীতা প্রদর্শন ও তাদের কর্মকন্ডের প্রতি সম্মান জানানোর উদ্দেশ্যেই এই দিবসটির সূচনা। বিশ্বের সব ‘প্রতিবন্ধী’ নামের কষ্টকর জীবনে অভ্যস্ত বিজয়ী মানুষদের আমার সশ্রদ্ধ অভিবাদন। আমরা আরেকটু উদার মনোভাব নিয়ে তাঁদের সাথে আচরণ করলেই তাঁরা আমাদের পৃথিবীকে অনেক বেশী সুখের এবং শান্তির করে তুলতে ব্যাপক অবদান রাখতে সক্ষম হবেন বলে আমার বিশ্বাস। “The only disability in life is a bad attitude. -Scott Hamilton” ― Scott Hamilton “Your mental problem becomes a solution when it can be used to solve problems.” ― Michael Bassey Johnson “I am conscious of a soul-sense that lifts me above the narrow, cramping circumstances of my life. My physical limitations are forgotten- my world lies upward, the length and the breadth and the sweep of the heavens are mine!” ― Helen Keller, The Story of My Life: With Her Letters শিক্ষিকা প্রাচ্য দিবা ===== সে হলো এক জড়দ্‌গব হঠাত্‌, কী যে সুন্দর,পবিত্র কুঁড়ি এক! অথচ না পায় দেখতে,না পারে কিছু বলতে- বয়স যদিও ছয়-সাত! এলো এক শিক্ষিকা মায়েরি মতো; শেখায় না কিছুই;আদরে আদরে দেয় ভরে যতো! যাকে,বলেছে বহু ডাক্তার আর শিক্ষক তা’- একে কিছু শেখানো অসম্ভব! এ-তো পারে না বলতে কথা,না পায় দেখতে কিছুই- এ-কে শেখানোর চেষ্টাই বৃথা! কিন্তু এ কেমন শিক্ষিকা! না শিখিয়ে কিছুই,কেবলি করে সেবা; বুকে জড়িয়ে করে আদর শুধুই! আসলে কি শেখাবেন কিছুই?- জিজ্ঞাসেন মা। মনে হয়,মনে হয়; কিছুদিন দেন সময়! বুকে বুক,মুখে মুখ, সারা দেহে বোলায় হাত; কী যে করে শিক্ষিকা- মেয়েটাকে নিয়ে দিনরাত! মেয়েটাও,কেমন যেনো যাচ্ছে মিশে এ শিক্ষিকাতেই- কিছু কি আদৌ শেখাচ্ছে? এ-তো শিক্ষিকা নয়,আসলেই সেবিকা- ভাবলেন,শিশুর মা। গায়ে বুলিয়ে বুলিয়ে হাত দেয় আলতো টোকা! ধরে শিশুর আঙ্গুলটা দেয় টোকা আরেকটা; আশা করে শিক্ষিকা- ‘পরের বার আমি টোকা দিলে সেও দেবে তা’; কিন্তু টোকার সাড়ায় সে কিছুই করে না! হায়,কোনোই কি নাই আশা! তবু দ্বিগুন মমতায় শিশুটিরে বুকেতে জড়ায়, মুখে আলতো ঘষে মুখ;কী যেনো বলে যায়- ও তো শুনবে না কিছুই,হায়! একদিন এ্যানি,ভাবছিলো আনমনে- সাড়া দেয় না কেন এ? ঠিক তখুনি- ওর গায়,কে যেন টোকায়! অবাক এ্যানি আরেক টোকা দেয়; হেলেনও টোকায় যে! এ্যানি ওঠে লাফিয়ে আনন্দে, করে চিৎকার জোরে- পেরেছে,হেলেন জিতেছে! দিলো তাকে চুমোতে চুমোতে ভরে! এভাবে দীর্ঘ বহু নব নব প্রচেষ্টায়, প্রাণ থেকে প্রাণে পরশমণি ছোঁয়ায়-তারই- বিকশিত হয় ধীরে ধীরে মহীয়সী এক নারী! হেলেন কেলার- বিশ্বজুড়ে আজ প্রতিবন্ধী সহায়তায় রত;সংগঠন তারই! একজন শিক্ষিকা- এ্যানি সুলিভান ম্যান্‌সফিল্ড; কী অসাধ্য যে শিক্ষক পারেন করতে সাধন,দিলেন দেখিয়ে একা! এটা,এক সত্য কাহিনী, থাকবে মানুষের ইতিহাসে- সোনার অক্ষরে লেখা!! ----------- “I will crawl upon my knees just to know the joy of suffering.” ― Sidewalk Prophets আমার দুর্গা! প্রাচ্য দিবা ==== আমার দুর্গা হাঁটে হাতে, আমার দুর্গা তবু কী মধুর হাসে! আমার মামণি লড়ে অসুর সাথে; আমার দুর্গা জিতে বিনা অস্ত্রে মিষ্টি ভাষে! আমার মা তুই এলি কীভাবে! এ ধরার সব দুঃখ যাচ্ছিস বয়ে আপন স্বভাবে! তোর দুটি হাত আজ সব মানুষের হাত; মাগো তুই-ই আমার দুর্গা, তুই-ই অপরাজিতা মা’ত! -----
Posted on: Wed, 03 Dec 2014 08:28:07 +0000

Trending Topics



ttext" style="margin-left:0px; min-height:30px;"> Fleetwood Mac On With the Show Tour Dates 9/30 Minneapolis, MN
Cameroun deports 85 Nigerian refugees - The Camerounian government
Virgo horoscope for Aug 7 2013 Every piece of paper was once a

Recently Viewed Topics




© 2015