পশ্চিমবঙ্গের পরে অসম - TopicsExpress



          

পশ্চিমবঙ্গের পরে অসম নেতা-মন্ত্রীদের সাথে জামাত যোগ ---------------- hindusamhatibangla/ পশ্চিমবঙ্গের পরে অসম। নেতা-মন্ত্রীদের সাথে জামাত যোগ। অসমে গ্রেপ্তার শাহানুরকে জেরা করে এবং নলবাড়িতে তার দিদি-জামাইবাবুর বাড়িতে মাটি খুঁড়ে পাওয়া বাক্সভর্তি নথি ঘেঁটে এন আই এ এই তথ্য জানতে পেরেছে। শাহানুরের সাথে রাজ্যের এক প্রাক্তন মন্ত্রীসহ কমপক্ষে চারজন বর্তমান ও প্রাক্তন বিধায়কের যোগাযোগ রয়েছে। আরও গুরুত্বপূর্ণ হল, দিসপুরের এম এল এ হোস্টেলে শাহানুরের অবাধ যাতায়াত ছিল বলে জানা গেছে। রাজ্যের শাসকদল কংগ্রেস সহ বিরোধী এ আই ইউ ডি এফ, দুই দলের নেতারাই এই তালিকায় রয়েছে। এনআই-এর এক তদন্তকারী জানান, শাহনুর জানিয়েছে, সে একাধিক বিধায়কের কাছ থেকে ‘আর্থিক’ ও ‘পরিকাঠামোগত’ সাহায্য পেয়েছে। শাহনুরের স্ত্রী সুজানাকে জেরা করে পুলিশ নলবাড়ির মুকালমুয়ায় শাহনুরের দিদি-জামাইবাবুর বাড়িতে তল্লাশি চালায়। সেখানে মাটি খুঁড়ে যে নথি-বোঝাই বাক্সগুলি মেলে সেখান থেকেই পুলিশ ও এনআইএ প্রথম জানতে পারে, জামাতুল মুজাহিদিনের বরপেটা মডিউলে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের মদত রয়েছে। পুলিশের দাবি, শাহনুরকে জেরা করে জানা গিয়েছে শাসক ও বিরোধী একাধিক বিধায়কের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ছিল। এমন কী, বহুবার সে দিসপুরের বিধায়ক আবাসে এসেছে এবং রাত্রিবাস করেছে। পুলিশ এ-ও জানতে পেরেছে, অগস্টে বিধানসভা অধিবেশন চলায় সময় শাহনুর বিধায়ক আবাসেই ছিল। তদন্তের খাতিরে ওই নেতাদের নাম প্রকাশ করেনি পুলিশ। এআইইউডিএফ নেতা তথা ধুবুরির প্রাক্তন বিধায়ক রসুল হক বাহাদুর জানান, বরপেটার স্থানীয় ধর্মপ্রাণ যুবক হিসেবেই শাহনুরকে তিনি চিনতেন। সে জেহাদের সঙ্গে যুক্ত তা তিনি জানতেন না। তিনি বলেন, “শাহনুর মাদ্রাসা ও মসজিদের জন্য অর্থ সংগ্রহ করতে আমার সঙ্গে দেখা করে। এ ব্যাপারে সে আরও কয়েকজন বিধায়কের সঙ্গেও দেখা করেছিল। তবে তার সঙ্গে জামাত বা জেহাদের যোগাযোগ নিয়ে তখন কারও ধারণা ছিল না।” তিনি স্বীকার করেন, শাহনুর বিধায়ক আবাসেও এসেছিল। এই রসুল হক এবং বরপেটার বর্তমান বিধায়ক আবদুর রহিম খান গত অক্টোবর মাসে বরপেটা থেকে ছয় জামাত সদস্য গ্রেফতার হওয়ার পরেই দাবি করেছিলেন, বরপেটায় কোনও জেহাদি নেই। সব সরকারের চক্রান্ত। তদন্ত যত এগোবে এরকম উদ্বেগজনক তথ্য আরো বেশি করে সামনে আসবে। দেশের সমস্ত রাজনৈতিক দল ক্ষমতার লোভে মুসলিম তোষণ করে চলেছে এবং জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টা সবার কাছে গৌণ হয়ে যাচ্ছে। এই সুযোগে দেশের শত্রুরা ভারতে বসবাসকারী পাকিস্তানি এজেন্টদের সহায়তায় বিচ্ছিন্নতার জাল বিস্তার করে চলেছে। পশ্চিমবঙ্গ এই রকম একজন জেহাদীকে রাজ্যসভায় সাংসদ করে পাঠিয়েছে। রাজ্যে এদের আরও কোন কোন সাগরেদ বিধায়ক বা সাংসদ হয়ে বসে আছে, তা আজ কে বলতে পারে? এদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কোন পদক্ষেপ নেওয়ার চেষ্টা করলেই সবাই রে রে করে উঠছেন – সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার, সরকারের গেরুয়া এজেন্ডা। জেহাদীদের সাথে সাথে এই একই সুরে গলা মিলাচ্ছেন আমাদের দেশের সেক্যুলার মিডিয়া, সেক্যুলার বুদ্ধিজীবী, সেক্যুলার রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। অসম-সহ পশ্চিমবঙ্গ জেহাদী সন্ত্রাসবাদীদের পাখির চোখ। কাশ্মীরের মত পরিস্থিতি সৃষ্টি করে বস্তুতঃ ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার লক্ষে এরা সতত সক্রিয়। ক্ষুদ্র রাজনৈতিক লক্ষ্য পূরণের জন্য যারা সব জেনে এবং বুঝেও এই বিচ্ছিন্নতাবাদীদের প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষভাবে সহায়তা করছে, তাদের দেশের শত্রু হিসাবে চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে। দেশের অখন্ডতা সর্বোপরি। এর সাথে কোন সমঝোতা করা যায় না। দেশের দায়িত্বশীল নাগরিক হিসাবে দেশের অখন্ডতা রক্ষার এই লড়াইয়ে সবাইকে সম্মিলিত হওয়ার আহ্বান জানাই। ------------------------------------------ facebook/hindu.samhati.3 TAG ? COMMENT ? SHARE ? Twitter : @HinduSamhatiMed HS Facebook Portal in Hindi: https://facebook/hindusamhatioutreach --------------- Hindu Samhati Global Media ---------- WWW.HinduSamhati.ORG / WWW.HinduSamhatiBangla.COM [email protected] ========= Hindu Samhati regularly monitors and reports violations against Hindus in West Bengal. We also work with both governmental and NGO agencies for proper education on protection and ensure remedies to the Hindu populace as per prevailing law of the land.
Posted on: Tue, 16 Dec 2014 16:43:14 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015